শিরোনাম
◈ হ্যান্ডশেক বিতর্কে ৪৮ ঘণ্টা পর পাকিস্তানের অভিযোগ উড়িয়ে কড়া জবাব দি‌লো ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড ◈ বিশ্বকাপ বাছাই‌য়ে ইসরায়েলের বিরু‌দ্ধে ম্যাচের টিকিট বিক্রির টাকা ফিলিস্তিনে দান করবে নরওয়ে ◈ জাতিসংঘের এলডিসি উত্তরণের পথে বাংলাদেশ, সতর্ক থাকবার বার্তা তারেক রহমানের ◈ নির্বাহী আদেশে কোনো রাজনৈতিক দলকে নিষিদ্ধ করা আমরা সমর্থন করি না: সালাহউদ্দিন আহমদ ◈ গণআন্দোলন রুখতে কড়া প্রস্তুতি: গবেষণায় নামছে ভারতের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো ◈ জাপানে জনশক্তি রপ্তানিতে নতুন উদ্যোগ: ‘জাপান ডেস্ক’ চালু, ভাষা প্রশিক্ষণ ও কর্মসংস্থানে বিস্তৃত কর্মপরিকল্পনা ◈ চূড়ান্তভাবে একীভূত হচ্ছে পাঁচ ব্যাংক, বসছে প্রশাসক ◈ ফরিদপুরে আসন পুনর্বিন্যাস নিয়ে অসন্তোষ, যা বলছেন ইসি সচিব ◈ পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে যে কারণে বাধ্যতামূলক অবসরে পাঠাল সরকার ◈ প্রবাসীদের কল্যাণে মালদ্বীপে হাইকমিশনের নতুন উদ্যোগ

প্রকাশিত : ১২ এপ্রিল, ২০২১, ০৮:০৫ সকাল
আপডেট : ১২ এপ্রিল, ২০২১, ০৮:০৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ঘরের কেউ ক‌রোনায় আক্রান্ত হলে অন্যদের করণীয়

ডেস্ক রিপোর্ট: কোন বাড়িতে কেউ যদি করোনাভাইরাস সংক্রমিত হয়ে পড়েন, স্বাভাবিকভাবেই আক্রান্ত ব্যক্তির সঙ্গে তার পরিবারেও ছড়িয়ে পড়ে আতংক। তবে উদ্বিগ্ন না হয়ে, কয়েকটি ব্যাপারে সতর্ক হয়ে দায়িত্ব পালন করতে হবে।

ঘরে যদি এক বা একাধিক মানুষ ক‌রোনায় আক্রান্ত হলে, অন্যান্য সদস্যদেরও আইসোলেটেড থাকতে হবে। এর মানে পরিবারের অন্য সদস্যদের কাছ থেকে যথাযথ দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। বের হবেন না, অফিসে বা কাজে যাবেন না। কারণ টেস্ট নেগেটিভ বা লক্ষণহীন (asymptomatic) হলেও আপনি অন্যদের মধ্যে করোনা বিস্তারের সক্ষমতা রাখেন, যেহেতু আপনার ঘরে কোভিড পজিটিভ রোগী আছেন।

স্বাস্থ্য অধিদফতরের রোগ নিয়ন্ত্রণ বিভাগের সাবেক পরিচালক ডা. বে-নজির আহমেদ বলছেন, এ পরিকল্পনার মূল উদ্দেশ্য আসলে দুইটি; প্রতিরোধ এবং ব্যবস্থাপনা। এর মানে হলো, যেন আক্রান্ত ব্যক্তির কাছ থেকে পরিবারের সদস্যদের মধ্যে সংক্রমণ ছড়িয়ে না পড়ে। এছাড়া একই সঙ্গে আক্রান্ত ব্যক্তিকে কীভাবে আইসোলেট করে, তার চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হবে, দুটোই মাথায় রাখতে হবে। পারিবারিকভাবে ঝুঁকি পর্যালোচনা করতে হবে।

ঘরে কোভিড পজিটিভ রোগী আছে এই যুক্তিতে অযথা করোনা টেস্ট করাবেন না। তবে আপনার যদি কোভিডের লক্ষণ দেখা দেয় সেক্ষেত্রে আপনাকেও টেস্ট করাতে হবে।

কার্ডিওলজিস্ট প্রফেসর ডা. তৌফিকুর রহমান বলেন, আপনার স্বজনের যেদিন লক্ষণ দেখা দিয়েছে অথবা যেদিন তার করোনা পজিটিভ হয়েছে-এর মধ্যে যেটি আগে-সেদিন থেকে সম্পূর্ণ ১০ দিন আপনাকে সমাজ এবং স্বজনকে পরিবারের অন্য সদস্য থেকে দূরত্ব বজায় রাখতে হবে। হার্ভার্ডের ওয়েবসাইট অনুসারে ১০ দিন হলে চলে, তবে ১৪ দিন হলে আরও ভালোল তখন আর প্রায় কোনো ঝুঁকি থাকে না। উল্লেখ্য, রোগী যদি আইসিইউর প্রয়োজন হয়েছিল এমন তীব্র সংক্রমণে ভুগে থাকেন, তাহলে লক্ষণ দেখা দেয়ার ২১ দিন পর্যন্ত করোনাভাইরাস ছড়াতে সক্ষম।

কোভিড টেস্ট পজিটিভ হলে রোগ সেরে যাওয়ার পরও দীর্ঘদিন (৪০ দিন বা এর বেশি দিন পর্যন্ত) টেস্ট পজিটিভ আসতে পারে। ভাইরাসের ভগ্নাংশের জন্য পরবর্তী সময়ে পজিটিভ হয়, আসল ভাইরাসের জন্য নয়। তাই দ্বিতীয়বার বা বারবার কোভিড টেস্ট করানোর কোনো প্রয়োজন নেই। তবে অফিশিয়াল বা ভ্রমণজনিত প্রয়োজনীয়তার প্রশ্ন থাকলে ভিন্ন ব্যাপার। ডেইলি বাংলাদেশ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়