আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এটি হতে পারে এফ-৩৫ এর সস্তা বিকল্প।
[৩] এটি দক্ষিণ কোরিয়ার তৈরি প্রথম সুপারসনিক যুদ্ধবিমান। পুরো প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ৫২০ কোটি ডলার। অপারেশনে আসার পর এই মাল্টিরোল ফাইটারে এয়ার টু এয়ার, এয়ার টু সারফেস এমনকি এয়ার লঞ্চ ক্রুজ মিসাইলও যোগ করা যাবে। সিএনএন
[৪] দুই ইঞ্জিনের ফাইটারটিতে একক ও দুই সিটের ভার্সন থাকছে। এটির উন্মোচন অনুষ্ঠানে দেশটির প্রেসিডেন্ট মুন জায়ে ইন বলেন, ‘এটি দক্ষিণ কোরিয়ার এভিয়েশন ইন্ডাস্ট্রির জন্য এক ঐতিহাসিক মাইলফলক।’
[৫] মুন জানান, গ্রাউন্ড ও ফ্লাইট টেস্ট শেষ হওয়ার পর, ২০২৮ সালের মধ্যে ৪০টি ও ৩২ সালের মদ্যে ১২০টি জেট ডেপ্লয় করা সম্ভব হবে। মুন আরও জানান, ইন্ডাস্ট্রিয়াল স্কেলে উৎপাদন শুরুর পর এই জেট ১ লাখ ব্যক্তির কর্মসংস্থানও তৈরি করবে।