আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২]ফ্রিজের দরজায় চুম্বক আটকে দেওয়া থেকে শুরু করে একটি বাস্কেটবল ছুড়ে দেওয়া। পদার্থবিদ্যার মৌলিক শক্তিগুলো প্রতিমুহূর্তে আমাদের জীবনে প্রভাব রাখছে। তবে আমাদের জীবনে যতোই গুরুত্ব রাখুক, মৌলিক শক্তিগুলোকে মাত্র ৪টি ভাগেই ভাগ করে ফেলা যায়। মহাকর্ষ, তড়িৎচৌম্বক, স্ট্রং ফোর্স আর উইক ফোর্স; এই ৪টিকেই এতোদিন আমরা চিনে এসেছি। বিজ্ঞানীরা ভুল না হলে, তালিকায় যোগ হবে নতুন আরেকটি শক্তি, মুওনস। বিবিসি
[৪] শিকাগোর একটি ল্যঅবরেটরিতে হওয়া হবেষণায় এই নতুন শক্তির ইঙ্গিত মিলেছে। ৪টি মৌলিক শক্তি নির্ধারণ করে মহাবিশ্বের সকল পদার্থ ও কণা একে অন্যের সঙ্গে কিরকম আচরণ করবে। যেমন; মহাকর্ষ সকল পদার্থকে মাটিতে আটকে রাখে, ভারি বস্তু এটির কারণেই মেঝেতে ঘুরে ড়োতে পারে না।
[৫] যুক্তরাজ্যের সায়েন্স ্যাান্ড টেকনোলজিস ফ্যাসালিটিজ কাউন্সিল বলছে, পরীক্ষা থেকে জানা গেছে, নতুন একটি অনাবিস্কৃত সাব অ্যাটমিক পার্টিকেল বা নতুন শক্তির অস্তিত্ব রয়েছে। তবে মুয়ন জি-২ পরীক্ষায় এখনও এই আবিস্কারের উপসংহার টানা হয়নি। এখনও প্রতি ৪০ হাজারে একবার সম্ভাবনা রয়েছে, এই পরীক্ষা সঠিক নয়।
[৬] তবে এটি প্রমাণিত সত্যে পরিণত হলে তা হবে এই শতাব্দির সবচেয়ে বড় আবিস্কার। নিশ্চিতভাবেই পদার্থবিদ্যার সব পাঠ্যপুস্তক ও সমীকরণ নতুন করে লিখতে হবে।