আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] ৯ এপ্রিল থেকে এই লাল তালিকা কার্যকর করতে যাচ্ছে লন্ডন। আগে থেকেই বিশেষজ্ঞদের এক অংশ সন্দেহ করছেন, বর্ণবাদের কারণে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানকে এই তালিকায় রাখা হয়েছে। কারণ খোদ যুক্তরাজ্যের তুলনায় এই ২ দেশে করোনার সংক্রমণ অনেক কম। চিঠিটি লিখেছেন, অল পার্টিস পার্লামেন্টারি গ্রুপ অব পাকিস্তানের-এএপিজি চেয়ার ইয়াসমিন কুরেয়শি। এতে লেবার ও কনজারভেটিভ এমপিরা।
[৩] চিঠিতে বলা হয়েছে, ‘এই দেশগুলোকে লাল তালিকার অন্তর্ভুক্ত করায় বহু ব্রিটিশ নাগরিক ক্ষতির মুখে পড়বেন। যুক্তরাজ্যে প্রায় ১১ লাখ ব্রিটিশ পাকিস্তানি ও বিপুল পরিমাণ ব্রিটিশ বাংলাদেশি রয়েছে। অনেকেই বহু বছর ধরে নিজ পরিবারের সদস্য, বিশেষত বয়স্কদের দেখতে পাননি। অনেকে নিজ দেশে গিয়েছিলেন, তাদের আগে থেকেই রিটার্ন টিকেট কেনা হয়েছিলো। যুক্তরাজ্য থেকে এই দুই দেশে আসতে বা যেতে ২ হাজার পাউন্ডের মতো খরচ হয়।’
[৪] এই চিঠিতে বলা হয়েছে সঠিক ডাটা ব্যবহার না করে এই রেড লিস্ট তৈরি হয়েছে। প্রতি মিলিয়নে এই ২ দেশে আক্রান্তের সংখ্যা যুক্তরাজ্যের চেয়ে অনেক কম। বরং পশ্চিমা দেশগুলোকে এই তালিকায় রাখলে প্রশ্ন উঠতো অনেক কম।