শিরোনাম
◈ বাংলাদেশি কোম্পানির বিদেশে বিনিয়োগ ১৮ দেশে, স্থিতি ৩৫ কোটি ডলার ◈ ‘সুসম্পর্কই লক্ষ্য’ — বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রতি বার্তা দিলেন রাজনাথ সিং ◈ অভ্যুত্থানে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার কিছু সদস্যের ভুল ছিল: হিন্দুস্তান টাইমসকে হাসিনা ◈ বিড়াল হত্যাকারী সেই নারী গ্রেপ্তার ◈ ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে নির্বাচন হওয়া জরুরি: জামায়াত আমির ◈ ৫ আগস্টের পর ছাত্ররা ভুল করেছে, নির্বাচনের মাধ্যমে ক্ষমতা যাবে ভারতের হাতে: ফরহাদ মজহার ◈ মির্জা আজম বলেন, “সালামান তো বলল পাঠাবে, জবাবে ওবায়দুল কাদের বলেন, ও তো উল্টা টাকা চায় (অডিও) ◈ রিজভীর পা ছুঁয়ে সালাম করা ট্রাফিক সার্জেন্ট আরিফুল প্রত্যাহার ◈ বাংলাদেশ সীমান্তের পাশে তিন সেনা ঘাঁটি স্থাপন করেছে ভারত, সম্পর্কের প্রভাব নিয়ে নতুন প্রশ্ন ◈ সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক করল আইএসপিআর

প্রকাশিত : ০৩ এপ্রিল, ২০২১, ০১:১৮ রাত
আপডেট : ০৩ এপ্রিল, ২০২১, ০১:২২ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

একবার নয় দুই দুইবার বিক্রি করে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক (ভিডিও)

আতাউর অপু: মহাসড়ক বিক্রি করে দিলেন এক ব্যক্তি! অবিশ্বাস্য মনে হচ্ছে! মোটেওনা, বাস্তবে তাই ঘটেছে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের কিছু অংশ বিক্রি করেছেন আবুল হোসেন। আর মহাসড়কের সেই অংশটি বন্ধক রেখে ব্যাংক থেকে ১৫ কোটি টাকা ঋণও নিয়েছে ওই ক্রেতা। এখন ঋণের টাকা না পেয়ে খোদ মহাসড়কের ওই অংশ নিলামে তুলেছে সেই বেসরকারি ব্যাংক।

আবুল হোসেন বলেন, তারা লেখলে আমি কি করবো,আমি কি লেখছি ওইটা বলেন। জরিপের কর্মকর্তারা কিভাবে লেখছে সেটা তারাই ভালো জানে।

২০০৬ সালে ৫৮২৫ নম্বর খতিয়ানের মহাসড়কের ২৪ শতাংশ জমি আবুল হোসেনের নামে দেয় ভূমি রেকর্ড ও ভূমি অধিদপ্তর। যিনি দিয়েছিলেন সেই সহকারী সেটেলমেন্ট কর্মকর্তা হাজী ইউনুস আলী এখন অবসরে।

অনুসন্ধানের পর তাৎক্ষণিকভাবে তদন্তে নামার সিদ্ধান্ত নেয় জরিপ অধিদপ্তর।

সেটেলমেন্ট কর্মকর্তা মোঃ মমিনুর রশিদ বলেন, আমরা এটা তদন্ত করছি তদন্ত রিপোর্ট পাওয়ার পরে যিনি রেকর্ড দিয়েছেন তার দোষ পাওয়া গেলে অন্যায় করে থাকলে দুদকে মামলা করার জন্য ডিসি স্যার নির্দেশ দিয়েছেন।

কিন্তু ততদিনে জমিটির হাতবদল হয়ে যায় দুই দুইবার। গোলাম ফারুক নামের ব্যক্তি মহাসড়কের ওই অংশটি বন্ধক রেখে একটি বেসরকারি ব্যাংক থেকে ঋণ নেন ১৫ কোটি টাকা।

প্রশ্ন মহাসড়কটি কিনলেন কিভাবে?

ঋণ পরিশোধ না হওয়ায় মহাসড়কের সেই অংশটি নিলামে তুলেছে ব্যাংক। অবশ্য এ বিষয়ে ব্যাংকের কোন  কর্মকর্তা মন্তব্য করতে রাজি নন।

আর এমন কাণ্ড দেখে বিস্মিত ভূমিমন্ত্রী।

ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী বলেন, এটা আসলে একটা মারাত্মক বিষয়। এটা কিভাবে সম্ভব আমার মাথায় আসছে না আসলে। একটা মহাসড়ক কিভাবে একটা ব্যক্তির নামে হতে পারে। প্রয়োজনে আমরা এটা খতিয়ে দেখব এবং এটা আমরা দুদককেও দিব কিন্তু। এটা একটা মারাত্মক অপরাধ।

ঋণ দেওয়ার পর মহাসড়কের জায়গা বুঝে না পেয়ে ব্যাংক সাইনবোর্ড ঝুলিয়ে রেখেছে এখন অন্যের জমিতে।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়