ইসমাঈল ইমু : [২] কেন্দ্রীয় যুগ্ম সম্পাদক ও ঢাকা মহানগরের সভাপতি মাওলানা জোনায়েদ আল হাবীব। শুক্রবার বাদ জুমা বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদ প্রাঙ্গণে হেফাজতে ইসলাম আযোজিত বিক্ষোভ সমাবেশে এই হুঁশিয়ারি দেন তিনি। হামলা ও দলীয় নেতাকর্মী নিহতের প্রতিবাদে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের উত্তর গেটে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছে হেফাজতে ইসলাম। এছাড়াও দেশের বিভিন্ন এলাকায় জুমার পর সমাবেশ করে হেফাজতের নেতাকর্মীরা।
[৩] করোনার দোহাই দিয়ে কওমি মাদ্রাসা বন্ধের পাঁয়তারা হলে কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি ।
[৪] শুক্রবার জুমার নামাজের পর বায়তুল মোকাররম মসজিদের উত্তর গেটে পূর্বঘোষিত বিক্ষোভ কর্মসূচিতে হেফাজতে ইসলামের কেন্দ্রীয় যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা মামুনুল হক বলেছেন, তদন্ত করুন, পুলিশ হেফাজতে থানার গারদে ঢুকে হেফাজতের কর্মীদের ওপর কারা হামলা করছে। হেলমেট লীগের হামলাকারীদের বিচার চাই। যারা বিনা উস্কানিতে তাওহিদী জনতার ওপর হামলা করেছিল তাদের কাউকে গ্রেপ্তার করা হয়নি।
[৫] কেন্দ্রীয় নেতা মাওলানা জসিম উদ্দিন বলেন, দেশটাকে পুলিশি রাষ্ট্রে পরিণত করা হয়েছে। প্রতি বিন্দু রক্তের হিসাব নেওয়া হবে। এরশাদ গেছে, খালেদা জিয়াও গেছে, আপনাকেও জেলে যেতে হবে, বেশি দিন দেরি নেই।
[৬] হেফাজতের অন্যতম নায়েবে আমির মাওলানা আব্দুর রব ইউসুফি বলেন, হেলমেট বাহিনীকে ঠেকাতে পুলিশ দর্শকের ভূমিকায় ছিল। আমরা আইজিপির কাছে জানতে চাই, পরিস্থিতি দেখবেন নাকি পরিস্থিতি তৈরি করবেন। আপনার উদ্দেশ্যপ্রবণ সদস্যদের থামান। কয়টা হেলমেট কেড়ে এনেছেন যে আমাদের ছুরি নিয়ে গেলেন।
আপনার মতামত লিখুন :