কূটনৈতিক প্রতিবেদক:[২] মিয়ানমারের রাখাইন থেকে গণহত্যা ও নির্যাতনের মুখে জোরপূর্বক বাস্তুচ্যুত ১১ লাখ মিয়ানমারের নাগরিককে মানবিক বিবেচনায় আশ্রয় দেওয়ায় বাংলাদেশ সরকারের প্রশংসা করেন।
[৩] রাষ্ট্রপতি বরুট পাহোর বলেন, পাস্পরিক সম্পর্কযুক্ত যেকোনো ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এবং স্লোভেনিয়া বন্ধুপ্রতিম রাষ্ট্র হিসেবে একে অন্যের পাশে থাকবে।
[৪] স্লোভেনিয়া বাংলাদেশের নবনিযুক্ত অনাবাসী রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আব্দুল মুহিত স্লোভেনিয়ার রাষ্ট্রপতি বরুট পাহোরের কাছে তার পরিচয় পত্র পেশ করতে এসব কথা বলেন।
[৫] রাষ্ট্রদূত আব্দুল মুহিত স্লোভেনিয়ার রাষ্ট্রপতি বরুট পাহোরকে বাংলাদেশ সফরের আমন্ত্রণ জানান। রাষ্ট্রপতি বরুট পাহোর তার এ আমন্ত্রণকে গ্রহণ করেন এবং আগামী বছরে বাংলাদেশ সফরের বিষয়ে আশাবাদ ব্যক্ত করেন।
[৬] রাষ্ট্রদূত ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের প্রতিনিধি হিসেবেও জলবায়ুর পরিবর্তনের বিরুদ্ধে লড়াই এবং করোনা পরবর্তী সময়ে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধারসহ গ্রিন ইকোনোমি ট্রানজিশন ও টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জনে স্লোভেনিয়ার সহযোগিতা কামনা করেন।
[৭] বাংলাদেশের উন্নয়নশীল রাষ্ট্র হিসেবে আত্মপ্রকাশের ক্ষেত্রে এবং একই সঙ্গে স্বাধীনতার প্ল্যাটিনাম জয়ন্তীতে বাংলাদেশ উন্নত রাষ্ট্র হিসেবে বিশ্বের বুকে প্রতিষ্ঠা লাভ করতে পারে সেজন্য দেশের অর্থনৈতিক রূপান্তরকে যাতে সুষ্ঠু ও সহজভাবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে স্লোভেনিয়ার সমর্থন চেয়েছেন রাষ্ট্রদূত।
আপনার মতামত লিখুন :