মিনহাজুল আবেদীন: [২] শুক্রবার বিবিসি বাংলায় সিপিডির এ অর্থনীতিবিদ বলেন, কীভাবে বৈষম্য দুর করা যায়, মানুষের কর্মসংস্থান বাড়বে, সুশাসন প্রতিষ্ঠা পাবে, দুর্নীতি দুর করা এবং সব প্রতিষ্ঠানগুলোকে শক্তিশালী করার বিষয়গুলোও গুরুত্ব দিতে হবে।
[৩] ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের অধ্যাপক গোবিন্দ চক্রবর্তী বলেন, অর্থনৈতিক সমতা এবং জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বাংলাদেশের ভূ-কৌশলগত অবস্থার চ্যালেঞ্জ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠবে। এমনকি ধর্ম, মত ও সংখ্যালঘুদের অধিকার নিশ্চিত করাটাও কঠিন হবে।
[৪] শিক্ষাজীবন শেষ করা আরজুমান আরা হোসেন বলেন, বর্তমান গণতান্ত্রিক ব্যবস্থায় অনেক কিছুর অভাব রয়েছে। অনেক কিছু একপাক্ষিক হয়ে গেছে।
[৫] মানসুরা আলম বলেন, সামাজিক, রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার দিকে গুরুত্ব দিতে হবে।
[৬] বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী লাইজু আক্তার বলেন, প্রযুক্তির বিকাশকে কর্মসংস্থান বৃদ্ধির পাশাপাশি প্রান্তিক মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণ করতে হবে।
[৭] ব্রিটেনের অর্থনৈতিক গবেষণা সংস্থা সেন্টার ফর ইকোনমিক্স এন্ড বিজনেস রিসার্চ তাদের এক রিপোর্টে বলছে, বাংলাদেশের অর্থনীতি যেভাবে বিকাশের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে, তা অব্যাহত থাকলে ২০৩৫ সালের মধ্যে বিশ্বের ২৫তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ হবে বাংলাদেশ। সম্পাদনা: মহসীন
আপনার মতামত লিখুন :