শিরোনাম
◈ সরকারি দপ্তরগুলোতে গাড়ি কেনা ও বিদেশ সফরে কড়াকড়ি: কৃচ্ছ্রনীতির অংশ হিসেবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা ◈ ২১ বছর বয়স হলেই স্টার্ট-আপ লোনের সুযোগ, সুদ মাত্র ৪%: বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা ◈ ঢাকায় একটি চায়না টাউন প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে: আশিক চৌধুরী ◈ তিন বোর্ডে বৃহস্পতিবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত ◈ এসএসসির ফল নিয়ে যে বার্তা দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা ◈ সৈক‌তের কা‌ছে দু:খ প্রকাশ ক‌রে‌ছেন ‌বি‌সি‌বির প্রধান নির্বাচক  ◈ ভারত সরকারকে আম উপহার পাঠাল বাংলাদেশ ◈ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১৬ কর্মকর্তা বদলি ◈ কল রেকর্ড ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি, অপেক্ষায় থাকুন: তাজুল ইসলাম ◈ জাতীয় নির্বাচনের সব প্রস্তুতি ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা : প্রেস সচিব

প্রকাশিত : ২৪ মার্চ, ২০২১, ০৮:৫২ রাত
আপডেট : ২৪ মার্চ, ২০২১, ০৮:৫২ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ন্যাশনাল এন্থেম(জাতীয় সংগীত) ও ন্যাশনাল সং(জাতীয় গীত)।=তফাত কী?

জাফর ওয়াজেদ, ফেসবুক থেকে: তফাত তো একটা রয়েছেই- নাহলে স্বাধীনতার পর প্রথম কেবিনেট কেন তা অনুমোদন করবে।
১৯৭২ সালের ১৩জানুয়ারী এইচ টি ইমামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কেবিনেট সচিবদের সভায়
"আমার সোনার বাংলা"-জাতীয় সংগীত, "ধনধান্য পুষ্পভরা"-জাতীয় গীত, "চল চল উর্ধ্বগগনে"
রণসংগীত হিসেবে অনুমোদিত হয়।পরে মন্ত্রীপরিষদ তা অনুমোদন দেয়।তিন বড় কবির গান তিনটিই বঙ্গবন্ধুুর প্রিয়।
বঙ্গবন্ধুর শাসনামলে রাস্ট্রীয় অনুষ্ঠানে দুটি গানই বাজতো। একটি শুরুতে এবং অপরটি শেষে।

জেনারেল জিয়া জাতীয়গীত ধনধান্য'র স্হলে চালূ করেন-"প্রথম বাংলাদেশ আমার"। আর বাঙ্গালী
ভুলে যায় তার ন্যাশণাল সং--এমনকি দল হিসেবে আওয়ামীলীগও।ফলে গানটির অপব্যবহার শুরু হয়।
অজ্ঞতার কারণে রক্তে অর্জিত গানটিকে সব বিধি বিধান লংঘন করে চ্যানেল -অাই- এর "তৃতীয় মাত্রা
টিউনিং হিসেবে ব্যবহার করে আসছে--কেউ তাকে নিষেধও করে না শহীদের রক্তে অর্জিত সম্পদকে
এভাবে হেয় করতে। স্বয়ং এইচটি ইমামও নন।এমনকি তোফায়েল আহমদ অনুষ্ঠানে হাজির হয়ে উপস্হাপককে
অভিনন্দন জানান গানটি বাজানোতে। মানে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক সচিবও ভুলে গেছেন কীভাবে মুক্তিযুদ্ধে
অর্জিত সম্পদ ভুলুন্ঠিত হয়। দুর্ভাগ্য জাতির এখানেই যে ইতিহাস নিমার্তারা বোঝেন না তারা কী নির্মাণ করেছেন।
(ভারতে বন্দে মাতরম /সারে জাঁহাসে -জাতীয় গীত।)

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়