শিরোনাম
◈ বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি ২২% বৃদ্ধি, চীনের হারানো অর্ডার এলো দেশে ◈ বিরল দৃশ্যের অবতারণা, কাবা ঘরের ওপর নেমে এলো চাঁদ ◈ ফজলুর রহমানকে গালি দিয়ে স্লোগান দেওয়া সেই ফারজানা ১০ লাখ টাকা চাঁদাবাজি মামলায় গ্রেপ্তার (ভিডিও) ◈ মাহফুজ আলমের ওপর হামলা চেষ্টা, লন্ডন পুলিশকে ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান অন্তর্বর্তী সরকারের ◈ সংগীতশিল্পী ফরিদা পারভীন আর নেই ◈ বাংলাদেশী নাগরিকদের জন্য চীনের ভিসা আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে যে নতুন নির্দেশনা ◈ জনগণ রায় দিলে ৫ বছরেই দেশের ইতিবাচক পরিবর্তন করা সম্ভব: জামায়াত আমীর ◈ সহকারী শিক্ষকদের জন্য নতুন নির্দেশনা, সেপ্টেম্বরের মধ্যে জমা দিতে হবে যেসব তথ্য ◈ রাতে ঢাকাবাসীর জন্য দুঃসংবাদ দিল আবহাওয়া অধিদপ্তর ◈ ডাকসুর পর জাকসুতেও শিবিরের জয়জয়কার

প্রকাশিত : ২৪ মার্চ, ২০২১, ০৮:৫২ রাত
আপডেট : ২৪ মার্চ, ২০২১, ০৮:৫২ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ন্যাশনাল এন্থেম(জাতীয় সংগীত) ও ন্যাশনাল সং(জাতীয় গীত)।=তফাত কী?

জাফর ওয়াজেদ, ফেসবুক থেকে: তফাত তো একটা রয়েছেই- নাহলে স্বাধীনতার পর প্রথম কেবিনেট কেন তা অনুমোদন করবে।
১৯৭২ সালের ১৩জানুয়ারী এইচ টি ইমামের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কেবিনেট সচিবদের সভায়
"আমার সোনার বাংলা"-জাতীয় সংগীত, "ধনধান্য পুষ্পভরা"-জাতীয় গীত, "চল চল উর্ধ্বগগনে"
রণসংগীত হিসেবে অনুমোদিত হয়।পরে মন্ত্রীপরিষদ তা অনুমোদন দেয়।তিন বড় কবির গান তিনটিই বঙ্গবন্ধুুর প্রিয়।
বঙ্গবন্ধুর শাসনামলে রাস্ট্রীয় অনুষ্ঠানে দুটি গানই বাজতো। একটি শুরুতে এবং অপরটি শেষে।

জেনারেল জিয়া জাতীয়গীত ধনধান্য'র স্হলে চালূ করেন-"প্রথম বাংলাদেশ আমার"। আর বাঙ্গালী
ভুলে যায় তার ন্যাশণাল সং--এমনকি দল হিসেবে আওয়ামীলীগও।ফলে গানটির অপব্যবহার শুরু হয়।
অজ্ঞতার কারণে রক্তে অর্জিত গানটিকে সব বিধি বিধান লংঘন করে চ্যানেল -অাই- এর "তৃতীয় মাত্রা
টিউনিং হিসেবে ব্যবহার করে আসছে--কেউ তাকে নিষেধও করে না শহীদের রক্তে অর্জিত সম্পদকে
এভাবে হেয় করতে। স্বয়ং এইচটি ইমামও নন।এমনকি তোফায়েল আহমদ অনুষ্ঠানে হাজির হয়ে উপস্হাপককে
অভিনন্দন জানান গানটি বাজানোতে। মানে বঙ্গবন্ধুর রাজনৈতিক সচিবও ভুলে গেছেন কীভাবে মুক্তিযুদ্ধে
অর্জিত সম্পদ ভুলুন্ঠিত হয়। দুর্ভাগ্য জাতির এখানেই যে ইতিহাস নিমার্তারা বোঝেন না তারা কী নির্মাণ করেছেন।
(ভারতে বন্দে মাতরম /সারে জাঁহাসে -জাতীয় গীত।)

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়