আসাদুজ্জামান বাবুল: [২] জেলার টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধি সৌধের এক নম্বর গেইটে ও জেলা প্রশাসক কার্যালয়সহ উপজেলার প্রায় সব সরকারি-বেসরকারী প্রতিষ্ঠান এমনকি বাসা বাড়ীর সামনে ছাদের উপরে. বাড়ীর-আঙ্গিনায় ফুটেছে হলুদ ও রক্ত গাদা ফুল।
[৩] অপরদিকে গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (বশেমুরবিপ্রবি) ক্যাম্পাসের ভেতরে একটি গাছে ফুটেছে অপরূপ সুন্দর পলাশ ফুল। রক্ত আর হলদে গাদা ফুল এবং পলাশ ফুলে মুগ্ধতা ছড়িয়েছে গোটা জেলার নানান বয়সের অসংখ্য মানুষের মনের ভেতরে।
[৪] প্রতিদিন প্রিয়জনকে সঙ্গে নিয়ে সেলফি তোলায় ব্যস্ত সব বয়সের মানুষ এমন খবর ছড়িয়ে পড়ার পর সংবাদ কর্মিরা ছাড়াও উৎসক জনতা ছুটে যায় ঘটনাস্থলে।
[৫] বৃহস্পতিবার এমন দৃশ্য চোখে পড়ে জাতিরপিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমনের সমাধী সৌধের এক নম্বর গেইটের পাশে ছাড়া ছাড়াও নানান স্পটে। এক সময় যে সকল অফিস- আদালত, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান- ব্যংক বীমা ও নানান বাসা বাড়ী ছিলো ভুতড়ে ও জঙ্গঁলে ভরা আজ সেই সব স্থানগুলো রক্ত গাদা, হলদে গাদা ফুলে পরিপূর্ণ।
[৬] প্রচুর সম্ভাবনাময় জেলা গোপালগঞ্জে বাণিজ্যিকভাবে হলুদ আর রক্ত গাদা ফুলের চাষ করে বেকারত্ব দুর করা সম্ভব এমন কথা উল্লেখ করে গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক শাহিদা সুলতানা বলেছেন, প্রচুর সম্ভাবনাময় জেলা গোপালগঞ্জে ফুলের প্রচুর চাহিদা থাকা স্বত্বেও এখানে কোন ফুলেরই চাষ হয়না। এ জেলায় অসংখ্য জমি অনাবাদি পড়ে থাকে।
[৭] ইচ্ছে করলে ওই সব জমি অনাবাদি না রেখে সব বয়সের মানুষই সব ধরনের ফুলের চাষ করে বেকারত্ব দুরসহ আর্থিকভাবেও লাভবান হতে পারে।
[৮] অন্যদিকে বশেমুরবিপ্রবি ক্যাম্পাসের ভেতরে আলাদা দুটি গাছে ফুটেছে অপরূপ সুন্দর পলাশ ফুল। জাতির পিতার সমাধি সৌধে আসা পর্যটকদের মন ভরে যায় ডালে ডালে ফুটে থাকা হাজারো ফুল দেখে। সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ