শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১০:৩৬ দুপুর
আপডেট : ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১০:৩৬ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আনিস আলমগীর: বাংলা ব্যাকরণ নামে আমরা যেসব বই পড়ছি সেসব বাংলা ভাষার বিশ্লেষণ করছে না, করছে সংস্কৃত ভাষার বিশ্লেষণ

আনিস আলমগীর: বাংলা দ্বিতীয়পত্র নামে যা আছে, সেটি হচ্ছে রীতিমতো অত্যাচার। ভাষাশিক্ষার নামে তারা শিক্ষার্থীকে রীতিমতো বাংলা ভাষা বিদ্বেষী করে তুলছে। বিশ্বাস না হলে বাচ্চাদের বই দেখেন। আমার সন্তানের স্কুলে ক্লাস এইটের বাংলা সেকেন্ড পেপারের জন্য স্কুল কর্তৃপক্ষ যে দুটি বই নির্ধারণ করেছে তার একটি ১২০০ এবং অন্যটি ৯২২ পৃষ্ঠার। একটি লিখেছেন, জনৈক মাহবুবুল আলম, অন্যটি লিখেছেন- ড. আবুল কালাম মনজুর মোরশেদ। অনুমান করতে পারবেন নাÑ ভাষা শিক্ষার নামে কতোটা নিন্মমানের, অবৈজ্ঞানিক বইপত্র এসব। স্কুল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে এসব বইয়ের লেখক-প্রকাশকরা মিলে সিন্ডিকেট করে বই-বাণিজ্য করছে আর অভিভাবকদের বাধ্য করছে এসব ‘আবর্জনা’ কেনার জন্য।

বাংলা ব্যাকরণ নামে আমরা আসলে কী শেখাচ্ছি? সেটা কি আমাদের বাংলা ভাষা শেখার ক্ষেত্রে সহায়তা করতে পারছে, নাকি বাংলা ভাষাকে জটিল করে দিচ্ছে? আমার মতে- জটিল করে দিচ্ছে। বাংলা ব্যাকরণ নামে আমরা যেসব বই পড়ছি সেসব বাংলা ভাষার বিশ্লেষণ করছে না, করছে সংস্কৃত ভাষার বিশ্লেষণ। শেখাচ্ছে সংস্কৃতের নিয়মকানুন। এগুলোকে আবর্জনা হিসেবে ফেলে বাংলা ব্যাকরণ বই বোর্ড কর্তৃপক্ষ নিজেদের দায়িত্বে রাখতে হবে। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়