শিরোনাম
◈ সরকারি দপ্তরগুলোতে গাড়ি কেনা ও বিদেশ সফরে কড়াকড়ি: কৃচ্ছ্রনীতির অংশ হিসেবে অর্থ মন্ত্রণালয়ের নতুন নির্দেশনা ◈ ২১ বছর বয়স হলেই স্টার্ট-আপ লোনের সুযোগ, সুদ মাত্র ৪%: বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নির্দেশনা ◈ ঢাকায় একটি চায়না টাউন প্রতিষ্ঠা করা যেতে পারে: আশিক চৌধুরী ◈ তিন বোর্ডে বৃহস্পতিবারের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা স্থগিত ◈ এসএসসির ফল নিয়ে যে বার্তা দিলেন শিক্ষা উপদেষ্টা ◈ সৈক‌তের কা‌ছে দু:খ প্রকাশ ক‌রে‌ছেন ‌বি‌সি‌বির প্রধান নির্বাচক  ◈ ভারত সরকারকে আম উপহার পাঠাল বাংলাদেশ ◈ পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১৬ কর্মকর্তা বদলি ◈ কল রেকর্ড ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি, অপেক্ষায় থাকুন: তাজুল ইসলাম ◈ জাতীয় নির্বাচনের সব প্রস্তুতি ডিসেম্বরের মধ্যে সম্পন্ন করার নির্দেশ দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা : প্রেস সচিব

প্রকাশিত : ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১০:৩৬ দুপুর
আপডেট : ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১০:৩৬ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

আনিস আলমগীর: বাংলা ব্যাকরণ নামে আমরা যেসব বই পড়ছি সেসব বাংলা ভাষার বিশ্লেষণ করছে না, করছে সংস্কৃত ভাষার বিশ্লেষণ

আনিস আলমগীর: বাংলা দ্বিতীয়পত্র নামে যা আছে, সেটি হচ্ছে রীতিমতো অত্যাচার। ভাষাশিক্ষার নামে তারা শিক্ষার্থীকে রীতিমতো বাংলা ভাষা বিদ্বেষী করে তুলছে। বিশ্বাস না হলে বাচ্চাদের বই দেখেন। আমার সন্তানের স্কুলে ক্লাস এইটের বাংলা সেকেন্ড পেপারের জন্য স্কুল কর্তৃপক্ষ যে দুটি বই নির্ধারণ করেছে তার একটি ১২০০ এবং অন্যটি ৯২২ পৃষ্ঠার। একটি লিখেছেন, জনৈক মাহবুবুল আলম, অন্যটি লিখেছেন- ড. আবুল কালাম মনজুর মোরশেদ। অনুমান করতে পারবেন নাÑ ভাষা শিক্ষার নামে কতোটা নিন্মমানের, অবৈজ্ঞানিক বইপত্র এসব। স্কুল কর্তৃপক্ষের সঙ্গে এসব বইয়ের লেখক-প্রকাশকরা মিলে সিন্ডিকেট করে বই-বাণিজ্য করছে আর অভিভাবকদের বাধ্য করছে এসব ‘আবর্জনা’ কেনার জন্য।

বাংলা ব্যাকরণ নামে আমরা আসলে কী শেখাচ্ছি? সেটা কি আমাদের বাংলা ভাষা শেখার ক্ষেত্রে সহায়তা করতে পারছে, নাকি বাংলা ভাষাকে জটিল করে দিচ্ছে? আমার মতে- জটিল করে দিচ্ছে। বাংলা ব্যাকরণ নামে আমরা যেসব বই পড়ছি সেসব বাংলা ভাষার বিশ্লেষণ করছে না, করছে সংস্কৃত ভাষার বিশ্লেষণ। শেখাচ্ছে সংস্কৃতের নিয়মকানুন। এগুলোকে আবর্জনা হিসেবে ফেলে বাংলা ব্যাকরণ বই বোর্ড কর্তৃপক্ষ নিজেদের দায়িত্বে রাখতে হবে। ফেসবুক থেকে

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়