সোহাগ হাসান: [২] উপজেলার চলনবিলের মাঠে ব্যাপক পরিমানে সরিষা হয়েছে। এ বছর সরিষা চাষের আবাদ করা হয়েছে ৪ হাজার ৩ শ’ ৫০ হেক্টর জমিতে।
[৩] স্থানীয় কৃষকেরা সাধারণত ছয়টি জাতের সরিষা আবাদ করে। উচ্চফলনশীল (উফশী) সরিষা বারী-৯, বারী-১৪, বারী-১৫, এসএম -৭৫, টরি-৭ ও সম্পদ জাতের সরিষা।
[৪] বারুহাস ইউনিয়নের কৃষক রাজ্জাক আলী জানান , স্বল্প সময়ে অল্প খরচ সরিষার ফলন ঘরে তোলা যায়। ঝড় বৃষ্টি না হওয়ায় চলতি মৌসুমে সরিষার ফলনও হয়েছে বেশ।
[৫] সরিষার বর্তমান বাজারদর প্রায় ২ হাজার থেকে ২৩শত টাকা। এ রকম দাম পেয়ে আমরা অনেক খুশি। একাধিক কৃষক আরো জানান, সরিষা আবাদে তেমন শ্রমের প্রয়োজন হয় না।
[৬]জমি থেকে পাকা সরিষা সংগ্রহ ও মাড়াই করে ফসল ঘরে তোলার জন্য পরিবারে পুরুষের পাশাপাশি নারী, বৃদ্ধ ও শিশু সদস্যরাও নিয়মিতভাবে কাজ করেন। সম্পাদনা:অনন্যা আফরিন
আপনার মতামত লিখুন :