তরিকুল ইসলাম: [২] প্রতিরক্ষা, বাণিজ্য ও অর্থনীতিসহ বিভিন্ন খাত নিয়ে হবে আলোচনা।
[৩]উভয় দেশের সামরিক বাহিনীর মধ্যে যৌথ মহড়ার সুযোগও তৈরি হতে পারে।
[৪] বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী ও মুজিববর্ষ উপলক্ষে মার্চে বাংলাদেশ সফরে আসছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান।
[৫] এতে উভয় দেশের সম্পর্ক ভিন্ন উচ্চতায় পৌঁছবে বলে আশা প্রকাশ করে তুরস্কে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মসুদ মান্নান বলেছেন, তুরস্কে যেসব ড্রোন তৈরি হচ্ছে, তা বিশ্বমানের। প্রতিরক্ষা শক্তির প্রয়োজনে আমরা ভবিষ্যতে এসব আধুনিক সরঞ্জামাদির বিষয়ে বিবেচনা করতে পারি।
[৬] দেশটির প্রেসিডেন্টের সফরসূচি নিয়ে এখনও চূড়ান্ত হয়নি জানিয়ে রাষ্ট্রদূত বলেন, প্রতিরক্ষা, অবকাঠামো নির্মাণ, পর্যটন ও শিক্ষা খাতগুলোতে বিনিয়োগে এগিয়ে আসতে পারে দেশটি।
[৭] বিমান পরিচালনা, আণবিক জীববিজ্ঞান, সামুদ্রিক বিজ্ঞানসহ বিজ্ঞান ও গবেষণায় বাংলাদেশ ও তুরস্ক একসঙ্গে কাজ করতে পারে।
[৮] বাংলাদেশে সড়ক, মহাসড়ক বা সেতুর মতো অবকাঠামো নির্মাণেও তুরস্কের কাজ করার প্রচুর সুযোগ রয়েছে।
[৯] উভয় দেশের জনগণের মধ্যে যোগাযোগ তৈরি, শিক্ষাবিদ ও গবেষকদের সম্পর্ককে আরো দৃঢ় ও সম্প্রসারিত করতে উভয় দেশ আন্তরিক রয়েছে।
[১০] উভয় দেশের মধ্যে বর্তমানে ১১০ কোটি ডলারের বাণিজ্য রয়েছে। এরমধ্যে ৮০ কোটি ডলারের বেশি বাংলাদেশের রফতানি করে থাকে। সম্পাদনা: শাহানুজ্জামান টিটু