আব্দুল্লাহ যুবায়ের: [৩] শনিবার অতিরিক্ত জেলা জজ দেবকান্ত শুকলা বলেন, শ্রীকৃষ্ণ জন্মভূমি ট্রাস্ট এবং লাখনৌর সুন্নি ওয়াকফ বোর্ডের পরস্পর বিরোধী আবেদনের বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করতে হবে। ৮ মার্চ পর্যন্ত এ নিয়ে কোন ধরনের বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করা চলবে না। দ্য প্রিন্ট
[৪] শ্রী কৃষ্ণ ট্রাস্ট দাবি করেছে, ১৯৬৮ সালে শাহী ঈদগাহ ট্রাস্টের সঙ্গে মন্দিরের পরিচালনা পর্ষদ শ্রীকৃষ্ণ জন্মস্থান সেবা সংস্থান অবৈধভাবে আপস করেছে। তারা দেবতার ভক্তদের স্বার্থ বিরোধী কাজ করেছে । সম্রাট আওরঙ্গজেব মন্দির ভেঙে মসজিদটি নির্মাণ করিয়েছিলেন।
[৫] শ্রী কৃষ্ণ ট্রাস্ট আরও জানায়, আওরঙ্গজেব যে মন্দির ভেঙ্গে এ মসজিদটি নির্মাণ করিয়েছিলেন, তাতে মন্দির চত্বরের ১৩.৩৭ একর জমি রয়েছে। তা পুনরুদ্ধাদের দাবি জানিয়েছি আমরা।
[৬] সুন্নি ওয়াকফ বোর্ড বলেছে, এখানে কোন মন্দির ছিলো না। শ্রীকৃষ্ণ মন্দিরের সঙ্গেও তাদের কোন আপোস হয়নি। এটি কেবল মসজিদ নয়, ১৭’শ শতাব্দীর একটি পুরনো স্থাপনাও বটে। আমরা তা রক্ষা করার চেষ্টা করছি। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল