আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] এর মাধ্যমেই বিশ্বে প্রথমবারের মতো শুরু হলো ভ্যাকসিন ককটেলের ট্রায়ার। গবেষকরা বলছেন, করোনা অতিমহামারীর সমাপ্তিতে এই ককটেল গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখতে পারে। বিশেষত বিবর্তিত ভাইরাসকে রুখতে এই পদ্ধতি কাজে দিতে পারে। ল্যানসেট
[৩] করোনার ধরনগুলোর মধ্যে বিজ্ঞানীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আশঙ্কা নিয়ে এসেছে তথাকথিত ব্রিটিশ, দক্ষিণ আফ্রিকান ও ব্রাজিলিয়ানগুলো। এগুলো স্বাভাবিক ভাইরাসের চেয়ে অনেক বেশি গতিতে সংক্রমিত হতে পারে। ব্রিটিশ ভ্যাকসিন উন্নয়নমন্ত্রী নাদিম জাহাউই বলেছেন, তারা এটির ট্রায়াল শুরুর পর গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করবেন। দ্য গার্ডিয়ান
[৪] জানা গেছে, নতুন ভ্যারিয়েন্টগুলোকে কিভাবে ঠেকানো যায়, তা নিয়ে কাজ করছে সবগুলো ভ্যাকসিন উৎপাদকই। বর্তমানে বিশ্বজুড়ে ৪ হাজারের বেশি করোনা ভ্যারিয়েন্ট আছে।
আপনার মতামত লিখুন :