শিরোনাম
◈ নির্বাচনী দায়িত্বে অপরাধের সাজা বাড়ছে: অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন ◈ দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত সম্পূর্ণভাবে পৃথক করলো সরকার ◈ অহেতুক চাপ সৃষ্টি করতে জামায়াতের কর্মসূচি: মির্জা ফখরুল ◈ জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে রাজপথে সাত দল ◈ স্ত্রী আসলেই নারী কি না প্রমাণ দেবেন ম্যাখোঁ ◈ আগামী বছরের বইমেলার সময় পরিবর্তন ◈ সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, যা জানালো ভারত ◈ সরকারি কর্মচারীদের জন্য বড় সুখবর: অবসরে বাড়ছে সুযোগ-সুবিধা, কমছে অপেক্ষাকাল ◈ আগামীকাল ৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায় ◈ সংবাদ সংগ্রহ করতে গিয়ে সন্ত্রাসীদের হামলায় যমুনা টিভির সাংবাদিকসহ আহত ৫

প্রকাশিত : ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১১:৪৩ দুপুর
আপডেট : ০৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২১, ১১:৪৩ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

কুমিল্লা চিড়িয়াখানা থেকেও পালিয়েছে সিলেটের সেই মেছো বাঘ

ডেস্ক নিউজ: চিড়িয়াখানার খাঁচা থেকে মেছো বাঘ পালিয়ে যাওয়ায় হতাশ দর্শনার্থীরা। নিরাপত্তা নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠছে। জেলা পরিষদ বলছে, জনবল ও অর্থসংকটের কারণে চিড়িয়াখানার নানা সীমাবদ্ধতা রয়েছে।বাংলাদেশ প্রতিদিন

এ প্রসঙ্গে বৃহস্পতিবার জেলা প্রশাসক মো. আবুল ফজল মীর জানান, বাঘের বিষয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করবো।

সূত্রমতে, গত ২৩ জানুয়ারি মেঘনা উপজেলার প্রশাসনের নিকট মেছো বাঘটি হস্তান্তর করেন স্থানীয়রা। বাঘটি বালুবাহী ট্রলারে সবার অজান্তে সিলেট থেকে কুমিল্লার মেঘনা উপজেলায় আসে।

২৪ জানুয়ারি জেলা প্রশাসনের নিকট বাঘটি হস্তান্তর করেন উপজেলা প্রশাসন। কুমিল্লা চিড়িয়াখানায় পুরাতন বাঘের খাঁচায় মেছো বাঘটি রাখা হয়।
পরদিন ২৫ জানুয়ারি সকালে খাঁচায় মেছো বাঘটি দেখা যায়নি।

চিড়িয়াখানার প্রাণীদের পরিচর্যা কর্মী শাহ আলম বলেন, ডিসি স্যার যে দিন বাঘটি দিয়েছেন, আমরা খাঁচায় রেখেছি। মুরগির গোস্ত পিস করে রাতের খাবার দিয়েছি। পানি দিয়েছি। সকালে এসে দেখি বাঘ নাই। খাঁচার ভেতর বাঘ থাকার ছোট ঘর আছে, সে ঘরে গিয়েও দেখি নাই।

কুমিল্লা চিড়িয়াখানা ও বোটানিক্যাল গার্ডেনের ইজারাদার মো. আনিছুর রহমান জানান, যে দিন বাঘ খাঁচায় রাখা হয়েছে, সে রাতেই পালিয়েছে। তবে খাঁচায় তেমন কোনো ফাঁকা নেই। আমাদের ধারণা উপরের দিকে কিছুটা ফাঁকা আছে। যেহেতু খুবই ছোট হয়তো রড বেয়ে উপরে উঠে ওই অংশ দিয়ে চলে গেছে।

কুমিল্লা জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. হেলাল উদ্দিন বলেন, চিড়িয়াখানায় জনবল সংকট আছে, রয়েছে বাজেট স্বল্পতা। যেভাবে দেখাশোনা, পরিচর্যার দরকার ছিল সেভাবে তা না করার কারণে বাঘটি পালিয়ে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছে। বিষয়টি জেলা প্রশাসক মহোদয়কে জানানো হয়েছে।

জেলা প্রশাসক মো. আবুল ফজল মীর বলেন, বাঘটি পালিয়ে গেছে না অন্য কোনো সমস্যা হয়েছে তা তদন্ত করে দেখতে হবে। এবিষয়ে তদন্ত কমিটি গঠন করবো। গাফিলতি পেলে দায়ীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়