মুনশি জাকির হোসেন : অনুসন্ধানী প্রতিবেদন এক জিনিস আর আল্টারিওর মোটিভে ম্যালাফাইড ইনটেনশন নিয়ে টার্গেট গ্রুপের জন্য ডকু-ফিকশন তৈরি আরেক জিনিস। আল-জাজিরা জানে কী করছে, কাদের জন্য করছে, কীসের বিনিময়ে করছে। এসব তো আর সাংবাদিকতার পর্যায়ে পড়ে না। আল-জাজিরা, সিএনএন এরা কি গত এক দশকে বাংলাদেশকে নিয়ে কোনো ইতিবাচক কিছু তৈরি করছে? তারা মূলত বাংলাদেশের জামাতি পত্রিকা নয়া দিগন্ত, দিগন্ত টিভির একটি বর্ধিত অংশ।
এই আল-জাজিরা মতিঝিলের শাপলা চত্তরের হেফাজতের বিষয়ে একটি ডকু ফিকশন করেছিল। যেখানে এক বাক্ ও শ্রবণ প্রতিবন্ধীকে সোর্স মেনে কন্টেন্ট তেরি করেছিলো। যার মূল লক্ষ্য ছিল হাজার হাজার লাশ রাতে ওখানে দাফন করা হয়েছিল সেটি প্রতিষ্ঠিত করা। সেই অপকর্ম কিন্তু এখনো বহাল আছে।
আল জাজিরার নতুন এই ডকু ফিকশন কতোটা প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠবে? এটি ছাগু ক‚লের জন্য একটি সর্ব এবং সার্বজনীন হিসাবে সমাদৃত হবে এটিই সত্য এবং এরাই মূল টার্গেট অর্ডিয়েন্স। এর বাইরে এটা সাময়িক একটি হাইপ তৈরি করবে, পরে পূর্বের মতো এটিও অপ্রাসঙ্গিক হয়ে পড়ে থাকবে।
তবে সাময়িক কোল্যাটালার ড্যামেজ হবে আওয়ামী লীগের। বিভিন্ন কারণে শহর থেকে গ্রামে, রাজধানী থেকে বিদেশে আওয়ামী লীগের রাজনৈতিক ভাবমূর্তি কিছুটা ঋণাত্মক আছে, সেটি আরেকটু ভারি হবে, এই আরকি। ফেসবুক থেকে