আসিফুজ্জামান পৃথিল:[২] জাতিসংঘ এই শঙ্কা ব্যক্ত করার পর এতে যুক্ত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নসহ কয়েক ডজন দূতাবাস। দেশটিতে ৫০ বছরের সামরিক শাসন শেষে ১০ বছর আগে নতুন সংবিধান প্রণয়ন করে বেসামরিক সরকারের হাকে ক্ষমতা ছাড়া হয়। তবে নতুন সংবিধানে সেনাবাহিনীরও যথেষ্ঠ ক্ষমা রয়েছে। গণতান্ত্রিক শ্রদ্ধাবোধ অনুসারে কাজ করতে সামরিক বাহিনীর প্রতি আহ্ব কূটনীতিকদের। আল জাজিরা
[৩] কয়েক সপ্তাহ ধরেই নভেম্বরে অনুষ্ঠিত সাধারণ নির্বাচনে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ আনছে সামরিক বাহিনী। এই নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় লাভ করে অং সান সুচির দল ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্রেসি(এনএলডি)। আর বড় ধরণের পরাজয়ের মুখে পড়ে সেনা সমর্থিত দল। রেডিও ফ্রি এশিয়া
[৪] এই সপ্তাহে ভোটার তালিকা ভেরিফিকেশনের আহŸান জানায় সেনাবাহিনী। সেনা মুখপাত্রের দাবি দেশটিতে বর্তমানে রাজনৈতিক সঙ্কট চলছে। তবে সব ক্ষমতা নিজেদের হাতে তুলে নেওয়ার আপাদত ইচ্ছে নেই সামরিক বাহিনীর। ইরাবতি
[৫] তর্ক সাপেক্ষে মিয়ানমারের সবচেয়ে ক্ষমতাধর ব্যক্তি সিনিয়র জেনারেল অং হ্লাইন বলেছেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে দেশটির সংবিধান যে কোনও মুহূর্তে লঙ্ঘিত হতে পারে। এরপরেই অভ্যুত্থানের শঙ্কা ছড়িয়ে পড়ে। ১ ফেব্রুয়ারি থেকে পার্লামেন্টে নিজেদের দায়িত্ব পালন শুরু করবেন নতুন এমপিরা। শুক্রবারই রাজধানী নেপিইদোর নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে। রাস্তায় রাস্তায় দেওয়া হয়েছে ব্যারিকেড।