সমীরণ রায়: [২] বাংলাদেশ ন্যাপ মহাসচিব এম. গোলাম মোস্তফা ভূইয়া বলেন, ১৯৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান ছিল স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার সোপান। তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক জান্তা আইয়ুব খানের পুলিশের গুলিতে শহীদ হন ছাত্রনেতা আসাদ ও নবকুমার ইনস্টিটিউটের নবম শ্রেণির ছাত্র মতিউর।
[৩] তিনি বলেন, ‘জাতীয় মুক্তি সংগ্রামের সেই রক্তঝরা পথ ধরে আজকের এই স্বাধীন ও সার্বভৌম বাংলাদেশ। এসব সবকিছু অর্জনের ড্রেস রিহার্সাল ছিল ’৬৯-এর মহান গণঅভ্যুত্থান, যা ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লেখা আছে এবং থাকবে চিরদিন। মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানীর নেতৃত্বে ১৯৬৯ সালের আন্দোলনের সফল পরিণতিতে বঙ্গবন্ধুকে ফাঁসি দেওয়ার আইয়ুব খানের ষড়যন্ত্রমূলক পরিকল্পনা বানচাল হয়ে যায়।’
[৪] রোববার নয়াপল্টনে যাদু মিয়া মিলনায়তনে ২৪ জানুয়ারি ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থান দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি আয়োজিত এক আলোচনা সভায় সভাপতির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
[৫] এতে আরও বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ জাতীয় গণতান্ত্রিক লীগ সভাপতি এম এ জলিল, বাংলাদেশ সোশ্যাল অ্যাকটিভিস্ট ফোরাম (বিএসএএফ) প্রধান সমন্বয়ক মুফতি মাসুম বিল্লাহ নাফিয়ী, জাতীয় স্বাধীনতা পার্টির চেয়ারম্যান মিজানুর রহমান মিজু, এনডিপি মহাসচিব মো. মঞ্জুর হোসেন ঈসা, বাংলাদেশ ন্যাপের ভাইস চেয়ারম্যান স্বপন কুমার সাহা প্রমুখ।