ইমরুল শাহেদ: [২] ভারতের রাজনীতিবিদ ও সরকার মনে করে নেপালকে গণতন্ত্রের পথেই চলা উচিত। আর গণতন্ত্রের অন্যতম শর্ত হলো নির্বাচন। টাইমস অব ইন্ডিয়া
[৩] নেপালের বর্তমান সংকটে চীনকে আপাতদৃষ্টিতে ব্যর্থ মনে হলেও নেপালের রাজনীতিতে চীনের অবস্থান অনেক গভীরে। গত কয়েক বছর থেকে এটা চলে আসায় নেপালের রাজনৈতিক মতাদর্শ চীন প্রভাবিত হতেই পারে।
[৪] নেপালের রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন, প্রধানমন্ত্রী কেপি শর্মা অলি চাইলে পার্লামেন্ট বাতিল করে দিতে পারেন বা নির্বাচনও দিতে পারেন। সেই কার্ড তার হাতেই আছে। প্রশ্ন হচ্ছে, সেই কার্ড তিনি কিভাবে খেলবেন। এই ক্ষেত্রে তিনি চীন না ভারতের সহায়তা নিবেন সেটাই দেখার বিষয়।
[৫] কাঠমুন্ডুর বিভিন্ন সূত্র বলছে, চীন এখনও নেপালি রাজনীতির বিষয়ে হতাশ নয়। নেপালের বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতাদের সহায়তা করছে চীন। দেশটিতে চীনের প্রভাব একেবারেই স্বচ্ছ এবং বিস্তৃত। নেপালের বর্তমান রাজনৈতিক সংকটে দিল্লির কোনো ভূমিকা নেই।
[৬] নেপাল কমিউনিস্ট পার্টির (এনসিপি) ভাঙ্গন এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষিত হয়নি। তবে বিভিন্ন সূত্রে শোনা যাচ্ছে, ভাঙ্গন প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে। সম্পাদনা: আসিফুজ্জামান পৃথিল
আপনার মতামত লিখুন :