শিরোনাম
◈ বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক হবে গঠনমূলক ও ভবিষ্যতমুখী: হাইকমিশনার প্রণয় ভার্মা ◈ এলডিসি থেকে উত্তরণ: আরও তিন বছরের সময় চাইছে বাংলাদেশ ◈ জাপানে জনশক্তি রপ্তানি নিয়ে গুরুত্বপূর্ণ যেসব সিদ্ধান্ত নিল অন্তর্বর্তী সরকার ◈ ১৭ বিয়ের ঘটনায় মামলা, সেই বন কর্মকর্তা বরখাস্ত ◈ বিএনপি নেতাকে না পেয়ে স্ত্রীকে কু.পিয়ে হ.ত্যা ◈ বাংলা‌দেশ হারা‌লো আফগানিস্তানকে, তা‌কি‌য়ে রই‌লো শ্রীলঙ্কার দিকে  ◈ রোজার আগে নির্বাচন দিয়ে পুরোনো কাজে ফিরবেন প্রধান উপদেষ্টা ◈ ঋণের চাপে আত্মহত্যা, ঋণ করেই চল্লিশা : যা বললেন শায়খ আহমাদুল্লাহ ◈ একযোগে এনবিআরের ৫৫৫ কর্মকর্তাকে বদলি ◈ আবারও রেকর্ড গড়ল স্বর্ণের দাম, ভরিতে বেড়েছে ৩ হাজার ৬৭৫ টাকা

প্রকাশিত : ০৪ জানুয়ারী, ২০২১, ০৪:৩০ সকাল
আপডেট : ০৪ জানুয়ারী, ২০২১, ০৪:৩০ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] চতুর্থ ধাপে ৫৬ পৌরসভার ভোট ১৪ ফেব্রুয়ার

বাশার নূরু: [২] চতুর্থ ধাপে ৫৬টি পৌরসভার সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি। এই নির্বাচনে মনোনয়ন দাখিলের শেষ তারিখ ১৭ জানুয়ারি।

[৩] এ দিন সকাল ৮টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত একটানা ভোটগ্রহণ পর্ব চলবে। ৩১টি পৌরসভায় ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিন (ইভিএম) এবং বাকি ২৫টি পৌরসভায় ব্যালটের মাধ্যমে ভোট অনুষ্ঠিত হবে।

[৪] রোববার কমিশনের বৈঠক শেষে এই তথ্য জানান নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সিনিয়র সচিব মোহাম্মদ আলমগীর।

[৫] মোহাম্মদ আলমগীর বলেন, এই নির্বাচনে মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ তারিখ আগামী ১৭ জানুয়ারি, মনোনয়নপত্র বাছাই ১৯ জানুয়ারি এবং প্রার্থিতা প্রত্যাহার করা যাবে ২৬ জানুয়ারি পর্যন্ত।

[৬] ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে ১৪ ফেব্রুয়ারি। ৩১টি পৌরসভায় ইভিএমের মাধ্যমে ভোট নেওয়া হবে। বাকিগুলোতে ব্যালটে ভোট চলবে।

[৭] তিনি আরও বলেন, প্রথম থেকে তৃতীয় ধাপের মতো সংশ্লিষ্ট জেলা নির্বাচন অফিসার অথবা সিনিয়র জেলা নির্বাচন অফিসার অথবা ক্ষেত্রবিশেষে অতিরিক্ত আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা ও অতিরিক্ত জেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ করা হয়েছে। তবে, কয়েকটি পৌরসভায় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (সার্বিক) এবং উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে রিটার্নিং অফিসার নিয়োগ করা হয়েছে। একইসঙ্গে সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে সহকারী রিটার্নিং অফিসার হিসেবেও নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।

[৮] এ সময় ইলেকটোরাল ট্রেইনিং ইনস্টিটিউটের (ইটিআই) প্রশিক্ষকদের সম্মানী ও ভাতা নিয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে মোহাম্মদ আলমগীর বলেন, ইটিআইর যে খরচ নিয়ে অডিট বিভাগ আপত্তি জানিয়েছে সেসব বিষয়ে আমরা একটি নীতিমালা প্রণয়নের চেষ্টা করছি। এসব খরচ নিয়ে একটা নীতিমালা থাকলে এগুলো নিয়ে আর প্রশ্ন উঠবে না। প্রস্তাবিত নীতিমালা অর্থ মন্ত্রণালয়ে অনুমোদনের জন্য পাঠানো হবে। এ নিয়ে একটি কমিটি করা হয়েছে। কমিটি কিছু প্রস্তাবনা দিয়েছে। সেগুলো আরও অধিকতর যাচাই-বাছাইয়ের জন্য নির্বাচন কমিশন সচিবালয়ের সচিবকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। চূড়ান্ত প্রস্তাবনাটি অর্থ মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে। সেখান থেকে অর্থ মন্ত্রণালয় এবং নির্বাচন কমিশনের মধ্যকার আলোচনা থেকে যেটা চূড়ান্ত করা হবে সেভাবেই বিভিন্ন প্রশিক্ষণে খরচ করা হবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়