রাজু চৌধুরী: [২] ফেরিওয়ালার মতোই হাতে চুড়ি, লেইস ফিতার বাক্স নিয়ে ক্রেতার উদ্দ্যেশে মুখে সেই ডাক- ‘এই লেইস ফিতা, চুড়ি, নিবেন চুড়ি হরেক রকম চুড়ি। প্রকৃতপক্ষে সেটা হচ্ছে একটা কৌশল। তাদের পূর্ব নির্ধারিত মাদকের গ্রাহক ছাড়া অন্য কারও কাছে কিছু বিক্রি করেন না ফেরিওয়ালা মো. জসিম উদ্দিন (২২)। এই অস্বাভাবিক আচরণ নজরে আসে কর্তব্যরত কোতোয়ালী থানা পুলিশের
[৩] রোববার (২০ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় তাদের আটকের বিষয়টি জানিয়ে, কোতোয়ালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মহসীন বলেন, আটক হওয়া মো. জসিম উদ্দিনের বাড়ি হবিগঞ্জ ও মো. খাইরুল ইসলামের বাড়ি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায়। জসিম এবং খাইরুল লেইস ফিতা, চুড়ি ফেরির আড়ালে ইয়াবা পাচার করত। আমাদের টিমের সন্দেহ হলে তাকে আটক করে।
[৪] এসময় ২ হাজার পিস ইয়াবাা উদ্ধার করা হয়। পরে তার দেওয়া তথ্যে মো. খাইরুল ইসলাম (২৫) নামে তার আরও এক সহযোগীকে আটক করে পুলিশ।
[৫] ওসি মোহাম্মদ মহসীন জানান, জসিম এবং খাইরুল মূলত ইয়াবা বহনকারী। তার নির্দিষ্ট বিক্রেতা ও ক্রেতা রয়েছে আছে। সে বিক্রেতার কাছ থেকে কিনে তা ক্রেতার কাছে পৌঁছে দিত। প্রশাসনের চোখ এড়াতে লেইস ফিতা হকারের বেশ ধরে। সম্পাদনা: হ্যাপি
আপনার মতামত লিখুন :