কূটনৈতিক প্রতিবেদক: [২] পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আব্দুল মোমেন বলেছেন, হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ও অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল রোহিঙ্গাদের ইউরোপ-আমেরিকা নিচ্ছেন না কেন তাদের জিজ্ঞাসা করেন।
[৩] আন্তর্জাতিক সংস্থার লোকরা কক্সবাজারকে ডেঞ্জার জোন মনে করে। সে কারণে তারা প্রতিদিন সাড়ে চারশ ডলার পারডেম পান। ভাসানচরে গেলে তো পারডেম দেওয়া লাগবে না। খরচ বেঁচে যাবে।
[৪] সাড়ে তিন বছর ধরে আন্তর্জাতিক সংস্থা চেষ্টা করছে, তবে একজন রোহিঙ্গাকেও মিয়ানমারে পাঠাতে পারেনি। রাখাইনে কি হচ্ছে, তারা সেটা মিয়ানমারের কাছ থেকে কেন জানতে পারছে না।
[৫] মোমেন বলেন, রোহিঙ্গাদের ভাসানচরে পাঠানোর বিষয়ে আন্তর্জাতিক সংস্থাকে প্রথম দিন থেকেই অবহিত করা হয়েছে।
[৬] বৃহস্পতিবার হিউম্যান রাইটস ওয়াচ ও অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল বিবৃতিতে রোহিঙ্গাদের ভাসানচর পাঠানোর বিষয়ে বিরোধিতা করে বিবৃতি দিয়েছে।
[৭] জাতিসংঘ এক বিবৃতি জানিয়েছে, স্থানান্তরের প্রস্তুতিমূলক কার্যক্রমে, শরণার্থীদের শনাক্ত করার প্রক্রিয়ায় জাতিসংঘকে সম্পৃক্ত করা হয়নি। স্থানান্তরের সার্বিক কর্মকাণ্ড সম্পর্কে জাতিসংঘের কাছে পর্যাপ্ত তথ্য নেই।
[৮] ইউরোপীয় ইউনিয়ন জানিয়েছে, ভাসানচরে স্থানান্তর নিয়ে জাতিসংঘের কারিগরি কমিটির মূল্যায়নের পরিপ্রেক্ষিতে তাদের প্রতিক্রিয়া জানাবে। সম্পাদনা: বাশার নূরু
আপনার মতামত লিখুন :