আনিস তপন : সম্প্রতি এসংক্রান্ত কমিটি গঠন করে আদেশ জারি করে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়। এর আগে গত ৭ অক্টোবর বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চ দেয়া ভাষণের দিনটিকে ঐতিহাসিক দিবস হিসেবে ঘোষণার প্রস্তাব অনুমোদন দেয় মন্ত্রিসভা।
একই সঙ্গে দিবসটি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক দিবস উদযাপন/পালন সংক্রান্ত মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের জারি করা পরিপত্রের ‘ক’ ক্রমিকে অন্তভুক্ত করে।
২৯ সদস্য বিশিষ্ট এই আন্ত:মন্ত্রণালয় কমিটির সভাপতি হবেন সাংস্কৃতিক বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের একজন অতিরিক্ত সচিব।
কমিটিতে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়, প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়, অর্থ বিভাগ, জননিরাপত্তা বিভাগ, স্থানীয় সরকার বিভাগ, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বিভাগ, তথ্য মন্ত্রণালয়, সুরক্ষা সেবা বিভাগ, বিদ্যুৎ বিভাগ, গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়, ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগ, ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়, মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়, প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের একজন উপযুক্ত সদস্যকে রাখা হয়েছে।
এছাড়া ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী উদযাপন জাতীয় বাস্তবায়ন কমিটি, মুক্তিযুদ্ধ জাদুঘর, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কেন্দ্রীয় কমান্ড কাউন্সিল, ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, গণপূর্ত অধিদফতর, বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির একজন প্রতিনিধিও এতে সদস্য হিসেবে থাকবেন।
সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সহকারী সচিব (অনুষ্ঠান) কমিটিতে সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন।
কমিটি ঐতিহাসিক ৭ মার্চ দিবসের কর্মসূচি যথাযথভাবে বাস্তবায়ন করবে এবং প্রয়োজন মত সদস্য যুক্ত করতে পারবে।