শিরোনাম
◈ ফলকার টুর্ককে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করল ভেনেজুয়েলার পার্লামেন্ট ◈ ভোলায় স্বামীকে বেঁধে স্ত্রীকে দলবদ্ধ ধর্ষণ: প্রধান আসামিসহ তিনজন গ্রেপ্তার, অভিযুক্ত নেতারা দল থেকে বহিষ্কৃত ◈ মুরাদনগরে মাদককারবারির অভিযোগে তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা, একজন গুরুতর আহত ◈ গণঅভ্যুত্থান সরকারের কেউ কেউ ‘লুটপাট’ করে বেহুঁশ হওয়ার দশা: ইশরাক হোসেন ◈ যে কারণে পিআর পদ্ধতি চায় জামায়াত ও ইসলামী আন্দোলন ◈ ‘মেগাস্টার’ শব্দকাণ্ডে বিতর্ক: “আমি মানুষটা ছোট, অন্যকে ছোট করব কীভাবে” — জাহিদ হাসান ◈ এবার পদত্যাগপত্র জমা দিয়েছেন শিল্পকলার চারুকলা পরিচালক ◈ কেশবপুর পৌরসভার  সাবেক মেয়র রফিকুল গ্রেফতার ◈ বেনাপোল কাস্টমসে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ৩১৬ কোটি টাকা বেশি রাজস্ব আদায় ◈ পার্বত্য চট্টগ্রামের একশ স্কুলে এবছরই ই-লার্নিং চালুর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

প্রকাশিত : ০২ ডিসেম্বর, ২০২০, ০৬:৪৫ সকাল
আপডেট : ০২ ডিসেম্বর, ২০২০, ০৬:৪৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মানবমূর্তি বা ভাস্কর্য পৌত্তলিকতার প্রতীক: চরমোনাই পীর

ডেস্ক রিপোর্ট : ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ-এর আমীর মুফতী সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম পীর সাহেব চরমোনাই বলেছেন, মানবমূর্তি বা ভাস্কর্য নিয়ে দেশের শীর্ষ ধর্মীয় নেতাদের বিরুদ্ধে না গিয়ে সরকারকে ৯২ ভাগ মুসলমানের সেন্টিমেন্টকে বুঝার চেষ্টা করা উচিত। মানবমূর্তি বা ভাস্কর্য পৌত্তলিকতার প্রতীক।

আজ মঙ্গলবার চরমোনাই মাদরাসায় বিভিন্ন শ্রেণি ও পেশার মানুষের সাথে মতবিনিময়কালে পীর সাহেব চরমোনাই এসব কথা বলেন।

যা ইসলামী সংস্কৃতির বিপরীত। ভাস্কর্যকে কেন্দ্র করে সরকার দলীয় নেতাকমীরা যেভাবে দেশের শীর্ষ ধর্মীয় নেতাদের তুলোধূনা করছে এতে সরকারের মঙ্গল হবে না। দেশের ওলামায়ে কেরাম মানবমূর্তি বা ভাস্কর্য বিষয়ে বিশদ আলোচনার মাধ্যমে তা বুঝানোর চেষ্টা করছেন। পীর সাহেব বলেন, বৃহত্তর জনতার সেন্টিমেন্টকে বুঝতে ব্যর্থ হলে তার খেসারত হয়তো সরকারকে দিতে হতে পারে। দেশের কোন ইসলামী নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে অশ্রদ্ধা ও অসম্মান করেননি। বঙ্গবন্ধু শুধু কোন দল বা গোষ্ঠীর নেতা নন।

স্বাধীনতার স্থপতি হিসেবে তাকে সবাই সম্মান করে। সঠিক পদ্ধতিতে বঙ্গবন্ধুর রূহের মাগফিরাত কামনার অধিকার সবারই আছে। অতএব ভাস্কর্যের নামে বঙ্গবন্ধুর মানবমূর্তির পরিবর্তে আল্লাহর নিরানব্বই নাম খচিত মিনার নির্মাণের দাবি করা যে বঙ্গবন্ধুর অসম্মান নয় বরং তাকে আরো শ্রদ্ধার আসনে বসানো, একথা যারা উপলব্ধি করতে পারে না, তারাই দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে।

শিক্ষা উপ-মন্ত্রী নওফেলসহ সরকারের বিভিন্ন মন্ত্রীসহ শীর্ষ নেতৃবৃন্দ দেশের সম্মানিত ধর্মীয় নেতৃবৃন্দ ও তৌহিদী জনতার বিরুদ্ধে ঔদ্ধত্যপূর্ণ বক্তব্য দিয়ে দেশের বহত্তর জনগোষ্ঠীর অন্তরে আঘাত করেছেন। এরূপ ধৃস্টতাপূর্ণ বক্তব্যের জন্য দেশবাসীর সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিবর্গকে প্রকাশ্যে ক্ষমা প্রার্থণা করতে হবে।

সূত্র- আওয়ারইসলাম২৪

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়