শিরোনাম
◈ মর‌ক্কোর স‌ঙ্গে প্রী‌তি ম্যাচ খেল‌তে চায় বাংলাদেশ, ক্রীড়া উপদেষ্টার প্রস্তাব ◈ অ‌ক্টোব‌রে বিপিএলের ড্রাফট, নতুন করে চার ভেন্যুর অডিট হবে  ◈ ঢাকার বিদেশ মন্ত্রণালয় কার্যত অভিভাবক শূন্য! ◈ রাতে বাংলামোটরে জুলাই পদযাত্রার গাড়িতে ককটেল হামলা (ভিডিও) ◈ যুক্তরাষ্ট্রের বাড়তি শুল্ক মোকাবেলায় বাংলাদেশের চার দফা কৌশল ◈ বিআরটিএর মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা ◈ সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেপ্তার ◈ শ্রীলঙ্কার বিরু‌দ্ধে অবিশ্বাস্য ব্যাটিং ধসে বাংলাদেশ হার‌লো ৭৭ রা‌নে ◈ ২০ বছরেও অধরা এমআই-৬'র ভেতরের রুশ গুপ্তচর! (ভিডিও) ◈ নারী ফুটবলের এই অর্জন গোটা জাতির জন্য গর্বের: প্রধান উপদেষ্টা

প্রকাশিত : ২৯ নভেম্বর, ২০২০, ১১:৫৮ দুপুর
আপডেট : ২৯ নভেম্বর, ২০২০, ১১:৫৮ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] পুলিশ নিরাপত্তা বিল নিয়ে ফ্রান্সে ব্যাপক বিক্ষোভ, অগ্নিসংযোগ ও সংঘর্ষ

রাশিদুল ইসলাম : [২] ‘পুলিশ নিরাপত্তা বিল’ চালুর বিরুদ্ধে প্যারিস সহ ফ্রান্সের বিভিন্ন শহরে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ারগ্যাস ও জলকামান ব্যবহার করে পুলিশ। বিক্ষোভকারীরা ভাংচুর ও গাড়িতে অগ্নিসংযোগ করে। আরটি

[৩] শনিবার লাখ লাখ বিক্ষোভকারী প্যারিসে জড়ো হয়ে পুলিশকে লক্ষ্য করে পাথর ও আতশবাজি ছুড়ে মারলে সংঘর্ষ শুরু হয়। বিক্ষোভকারীরা একটি গাড়ি এবং খবরের কাগজ দোকানে আগুন লাগিয়ে দেয়। এ ঘটনায় ৪৬ জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ, এসময় ২০ জন পুলিশ আহত হয়। শনিবার প্যারিস, বোর্দো, লিলে, মন্টপেলিয়ার এবং ন্যান্টেসসহ ৭০টি শহরে জনগণ নুতন এই আইনের বিরুদ্ধে বিক্ষোভে অংশ নেয়।

[৪] নতুন বিলটিতে বলা হয়েছে পুলিশের খারাপ কাজ করার ছবি তোলা বা ভিডিও করলে সেটাকে অপরাধ হিসেবে গণ্য করা হবে। বিক্ষোভকারীরা বলছে, এই নতুন বিলে পুলিশের বর্বরতাকে উস্কে দেওয়ার জন্য সংবাদত্রের স্বাধীনতা হ্রাস করা হয়েছে।
[৫] ফ্রান্স সরকার বলছে, এই বিল জনগণকে অনলাইন অপব্যবহার থেকে রক্ষা করতে সহায়তা করবে।

[৬] গত শুক্রবার ফ্রান্সে কৃষ্ণাঙ্গ এক সংগীত প্রযোজককে বেধড়ক মারধর এবং বর্ণবাদী আচরণের কারণে আটক করা হয়েছে চার পুলিশ কর্মকর্তাকে। তাদের এমন বর্বরোচিত আচরণে ক্ষোভে ফুঁসে উঠেছে গোটা ফ্রান্স।

[৭] সম্প্রতি লুপসাইডার নামে একটি ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ভিডিওতে দেখা যায়, ফরাসি পুলিশ কর্মকর্তারা মাইকেল জেকলার নামে ওই সংগীত প্রযোজককে কয়েক মিনিট ধরে মারধর করছেন এবং বারবার বর্ণবাদী গালি দিচ্ছেন।

[৮] ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাক্রোঁ বলেছেন, এ ঘটনা ছিল ‘অগ্রহণযোগ্য আক্রমণ’। এটি ‘সবার জন্য লজ্জাজনক’ বলে ম্যাক্রোঁ বলেন, ফ্রান্স কখনোই ঘৃণা বা বর্ণবাদের বিস্তার মেনে নেবে না।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়