রাজু চৌধুরী : [২] স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা করে কোচিং সেন্টার খোলা রাখায় দুই কোচিং সেন্টারকে অর্থদণ্ড ও বন্ধ করে দেয়া হয়েছে কার্যক্রম।
[৩] বুধবার (২৫ নভেম্বর) সকাল ১১ ঘটিকা থেকে দুপুর ২ ঘটিকা পর্যন্ত জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উমর ফারুকের নেতৃত্বে চকবাজারে দুটি কোচিং সেন্টারে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করা হয়। এসময় কোচিং সেন্টার খোলা রেখে ক্লাস চালু রাখায় ওরাকল কাচিং সেন্টারকে ১০,০০০ (দশ হাজার) টাকা ও বিসিএস হেল্প লাইন কোচিং সেন্টারকে ৫০০০( পাঁচ হাজার) টকা অর্থদণ্ড করা হয়।
[৪] নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উমর ফারুক বলেন, করোনার জন্যে সকল সরকারি বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ক্লাস নেয়া বন্ধ থাকলেও কিছু কোচিং সেন্টার সরকারি আদেশ উপেক্ষা করে শিক্ষার্থীদের নিয়ে ক্লাস পরিচালনা করছে যা স্বাস্থ্য বিধির লঙ্ঘন। এই কারণে তাদের অর্থদণ্ড করা হয় এবং কোচিং বন্ধ রাখতে সতর্ক করা হয়।
[৫] তিনি আরও বলেন, আমাদের কাছে অভিযোগ আছে চকবাজার সহ নগরীর বিভিন্ন এলাকায় স্বাস্থ্য বিধি উপেক্ষা করে কোচিং বাণিজ্য চলছে। আজকের অভিযানে দেখা যায় ম্যাজিস্ট্রেট আসার খবর পেয়ে বেশিরভাগ কোচিং সেন্টার বন্ধ করে রাখে তারপরেও কিছু প্রতিষ্ঠান খোলা পাওয়া যায় তাদের অর্থদণ্ড করা হয়েছে এবং সবার প্রতিই নির্দেশনা দেয়া হয়েছে যেন কোচিং সেন্টার বন্ধ রাখেন।
[৬] করোনাভাইরাস প্রতিরোধে সরকারি নির্দেশ অমান্য করে কোচিং সেন্টার যাতে চালু না রাখতে পারে সেজন্যে নিয়মিত অভিযান অব্যাহত থাকবে বলেও জানান নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট উমর ফারুক। সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ