শিরোনাম
◈ ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে একটি যৌক্তিক জায়গায় পৌঁছাতে চায় কমিশন :  অধ্যাপক আলী রীয়াজ  ◈ বাংলাদেশিদের ভিসা জটিলতা বাড়ছে: শিক্ষার্থী, চিকিৎসক ও ভ্রমণকারীদের ভোগান্তি চরমে! ◈ পাকিস্তানি অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে ভয়ঙ্কর সব তথ্য ◈ অর্থের বিনিময়ে ৬ বছরের শিশুকে বিয়ে: তালেবান প্রশাসনের হস্তক্ষেপে আপাতত রক্ষা! ◈ আবারও মে‌সির জোড়া গোলে ইন্টার মায়ামির জয় ◈ এখন থেকে আর জাতীয় রাজস্ব বোর্ড নাম থাকবে না: জ্বালানি উপদেষ্টা ◈ ‘তুমি কেন ফুয়েল কেটে দিলে?’ ভারতীয় বিমান বিধ্বস্তের আগে পাইলটদের শেষ ককপিট ভয়েস রেকর্ডিং ◈ দক্ষিণ কোরিয়া প্রবাসীদের জন্য সুখবর: মৃত্যু হলে লাশ দেশে পাঠাবে সরকার, ক্ষতিপূরণ মিলবে বীমার আওতায় (ভিডিও) ◈ বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে যাচ্ছে ভারত: পিউ রিসার্চ ◈ বেপরোয়া বিএনপির অভ্যন্তরীণ সংঘাতে ছয় মাসে নিহত ৪৩

প্রকাশিত : ২৫ নভেম্বর, ২০২০, ০৮:১২ সকাল
আপডেট : ২৫ নভেম্বর, ২০২০, ০৮:১২ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

ডেঙ্গু চিকিৎসা: বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দিলো বাংলাদেশি গবেষকরা

ডেস্ক রিপোর্ট : ডেঙ্গু চিকিৎসায় অভাবনীয় সাফল্য পেয়েছেন বাংলাদেশি দুই গবেষক। দীর্ঘ দিনের গবেষণায় সফলতা মিলেছে এলট্রোমবোপ্যাগ নামের ওষুধে। এই ওষুধ প্রয়োগের ফলে রোগীকে আলাদা করে প্লাটিলেট দিতে হবে না।পূর্বপশ্চিম

বরং রোগী নিজের শরীরে নিজেই প্লাটিলেট তৈরি করতে সক্ষম হবেন। তাদের নেতৃত্বে ১২ গবেষকের এই গবেষণা প্রকাশিত হয়েছে, দ্যা ল্যানসেট গ্রুপের বিশ্ব বিখ্যাত মেডিকেল জার্নাল ই-ক্লিনিকাল মেডিসিনে।

সাধারণত রক্তের ইমিউন থ্রম্বোসাইটোপেনিয়া বা ক্রনিক লিভার রোগ সারাতে দেয়া হয় এলট্রোমবোপাগ ওষুধ। যা রক্তের অনুচক্রিকা সংশোধনে কাজ করে।

২০১৯ সালে দেশে ডেঙ্গুর ভয়াবহতা বাড়তে থাকলে ড. মৌসুমী স্যানাল নামের এক চিকিৎসক কয়েকজন রোগীর ওপর প্রাথমিকভাবে ওষুধটি প্রয়োগ করে কিছুটা সফলতা পান।

‌এরপর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণরসায়ন ও অনুপ্রাণ বিভাগের অধ্যাপক এ এইচ এম নুরুন নবী এবং ঢাকা মেডিকেল কলেজর অধ্যাপক ডা. আহেমেদুল কবিরের নেতৃত্বে অন্তত ১২ জন গবেষণা শুরু করেন।

দ্বিতীয় ধাপে তারা দেখেন, রোগীকে সরাসরি প্লাটিলেট দেয়ার চেয়ে এলট্রোমবোপাগ প্রয়োগে রোগীর দেহে প্লাটিলেট বাড়ে বহুগুণ। সবচেয়ে বড় কথা, রোগীর শরীরের কোষ নিজে নিজেই নতুন অনুচক্রিকা তৈরিতে সক্ষম হয়।

এই কৌশল ডেঙ্গুর চিকিৎসায় শুধু দেশে নয়, অন্যান্য দেশেও নতুন দৃষ্টান্ত তৈরি করবে; মনে করেন চিকিৎসকরা।

শরীরে ওষুধের প্রতিক্রিয়ার তারতম্যটা বংশগতির উপাদান বা ডিএনএ তে থাকা ভিন্নতার কারণে কিনা তা খুঁজে দেখা হবে গবেষণার তৃতীয় ধাপে।

এই ওষুধ প্রয়োগে বেশিরভাগের ক্ষেত্রেই হালকা বমি বমিভাব ছাড়া তেমন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি। যাকে উৎসাহব্যঞ্জক বলছেন গবেষকরা।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়