কূটনৈতিক প্রতিবেদক: [২] করোনায় সংক্রমিত স্বেচ্ছাসেবীরা ২৮ দিনের ব্যবধানে টিকার দুইটি ডোজ নেবেন। অংশগ্রহণকারীদের দৈবচয়নের মাধ্যমে কোভ্যাকসিনের দু’টি ৬ মাইক্রোগ্রাম (এমসিজি) ইনজেকশন বা দুইটি প্লাসেবো শট পাওয়ার জন্য সমানভাবে বিভক্ত করা হবে।
[৩] সংস্থাটি বলছে, এখনও পর্যন্ত ১ম ও ২য় পর্যায়ের ক্লিনিকাল ট্রায়ালে এক হাজার অংশগ্রহণকারীদের উপর কোভ্যাকসিন পরীক্ষা করা হয়েছে। তাতে আশাব্যঞ্জক সুরক্ষা এবং প্রতিরোধ ক্ষমতা দেখিয়েছে ভ্যাকসিনটি।
[৪] আলীগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের (এএমইউ) উপাচার্য তারিক মনসুর বলেন, তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে ট্রায়ালের জন্য প্রথম স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে নিবন্ধিত হয়েছেন।
[৫] ভারত বায়োটেকের নির্বাহী পরিচালক সাই প্রসাদ জানিয়েছিলেন, তৃতীয় ধাপের পরীক্ষায় সংস্থাটি প্রায় ১৫০ কোটি রুপী এবং একটি নতুন প্ল্যান্ট স্থাপনে আরও ১২০-১৫০ কোটি রুপী ব্যয় করছে।
[৬] ভারত বায়োটেক তাদের হায়দ্রাবাদ প্ল্যান্টে নিজ দায়িত্বে কিছু ডোজ উৎপাদন করতে শুরু করেছে, যার বর্তমান বাৎসরিক উৎপাদন ক্ষমতা প্রায় ১৫০ মিলিয়ন ডোজ। নতুন প্ল্যান্ট স্থাপনের পাশাপাশি সংস্থাটি কোভ্যাকসিন উৎপাদনের জন্য তৃতীয় একটি স্থাপনা ব্যবহার করতে চেষ্টা করছে।
[৭] তিনি বলেন, হায়দ্রাবাদে আমাদের প্ল্যান্টের মতো আরেকটি বৃহৎ আকারের প্ল্যান্ট আমরা অন্য শহরেও তৈরির চেষ্টা করছি যেগুলোর (পুরাতন ও নতুন প্ল্যান্ট) মাধ্যমে আমরা কোভ্যাকসিন উৎপাদন বছরে ৫০০ মিলিয়ন থেকে ১ বিলিয়নে উন্নীত করব।