আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] বিশেষজ্ঞদের মতে, এই মামলাগুলোর প্রেক্ষিতে বর্তমান মার্কিন প্রেসিডেন্টকে জেলেও যেতে হতে পারে। এসবের কারণে তিনি নিজের পদ না ছাড়তে মরিয়া হয়ে গেছেন। এর বাইরে পরে আরও মামলার মুখোমুখিও হতে পারেন তিনি। এবিসি
[৩] ম্যানহাটনের ডিস্ট্রিক্ট অ্যাটর্নির অফিস ট্রাম্পের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠানে আর্থিক অনিয়মের ব্যাপারে তদন্ত করছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, এই মামলাটি বেশ জটিল। এই অনিয়ম প্রমাণ করা গেলে জেলে যেতেই হবে বর্তমান প্রেসিডেন্টকে। কোনও ইনডেমনিটি পাবেন না তিনি। সিএনএন
[৪] ট্রাম্প নিজের সম্পদের নিম্ন মূল্যায়ন করেছেন কিনা তা তদন্ত করে দেখছেন নিউ ইয়র্ক অ্যাটর্নি জেনারেল। এই মামলায় তার সঙ্গে পরিবারের অন্য সদস্য বিশেষত এরিক ট্রাম্পের বিরুদ্ধেও তদন্ত চলছে। এনপিআর
[৫] মার্কিন সংবিধানের লাভজনক পদে থাকার ধারা ট্রাম্প ভেঙেছেন কিনা সেব্যাপারে তদন্ত করছেন ওয়াশিংটনের ম্যারল্যান্ড অ্যাটর্নি জেনারেল। মার্কিন সংবিধান অনুযাযী প্রেসিডেন্ট কোনও লাভজনক পদে থাকতে পারবেন না। ব্যবসা নিয়েও কোনও সুবিধা আদায় করতে পারবেন না। অভিযোগ, এই ধারা ভেঙে ব্যবসার ব্যাপারে কাজ করেছেন ট্রাম্প। সিবিএস
[৬] নির্বাচনের কিছুদিন আগে জিয়ান ক্যারল নামে এক নারী অভিযোগ করেন ১৯৯০ সালে তাকে ধর্ষণ করেন ট্রাম্প। ট্রাম্প পাল্টা বলেন, মেয়েটি তার টাইপের নয়। পরবর্তী সময়ে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে মামলা করেন ক্যারল। সিএনবিসি
[৭] ২০১৭ সালে সামার জেরভস নামে এক নারী অভিযোগ করেন, ২০০৭ সালে ট্রাম্প তাকে যৌন নীপিড়ন করেছেন। ২০১৯ সালে চেষ্টা করেও সে মামলা খারিজ করাতে পারেননি ট্রাম্প। এনবিসি
[৮] সেপ্টেম্বরে মামলা করেন ট্রাম্পের ভাতিঝি ম্যারি ট্রাম্প। তার অভিযোগ, ট্রাম্প ম্যারির বাবা ও নিজ ভাইকে তার দাদার এস্টেটের নায্য ভাগ দেননি। সিএনএন
আপনার মতামত লিখুন :