ইকবাল খান: [২] মোট সাতটি জেমস বন্ড স্পাই থ্রিলারে অভিনয় করেছেন তিনি। বয়স হয়েছিল ৯০। একেবারে নিঃশব্দে ঘুমের মধ্যেই বিদায় নিলেন ফ্যানদের এক কালের প্রিয় বন্ড। শন কনারির পরিবার সূত্রে খবর, বেশ কিছু কাল ধরেই অসুস্থ ছিলেন স্কটিশ অভিনেতা। মৃত্যুকালে বাহামা দীপপুঞ্জে ছিলেন শন কনারি। সেখানেই মারা যান তিনি। বিবিসি, আনন্দবাজার।
[৩] ব্রিটিশ সাংবাদিক এবং ঔপন্যাসিক ইয়ান ফ্লেমিংয়ের চরিত্র জেমস বন্ডের ভূমিকায় সবচেয়ে প্রথম দেখা গিয়েছিল শন কনারিকে। ‘ডক্টর নো’, ‘ইউ অনলি লিভ টোয়াইস’, ‘ডায়মন্ডস আর ফরেভার’, ‘নেভার সে নেভার এগেইন’ একের পর এক ফিল্মে বন্ডকে জীবন্ত করে তুলেছিলেন স্যার শন। ১৯৬২ থেকে ১৯৮৩ পর্যন্ত একের পর এক ৭টি বন্ড-ফিল্মে দেখা গিয়েছিল শন কনারিকে।
[৪] একটি অস্কার ছাড়াও অভিনয়জীবনে দুটি বাফটা আর তিনটি গোল্ডেন গ্লোব অ্যাওয়ার্ড পেয়েছিলেন তিনি। ২০০০ সালে ইংল্যান্ডের রানির কাছ থেকে তিনি পেয়েছেন নাইট উপাধি। বিবিসি।
[৫] ১৯৮৮ সালে ‘দ্য আনটাচেবল’ চলচ্চিত্র তাঁকে এনে দেয় সেরা পার্শ্ব অভিনেতা বিভাগে একাডেমি পুরস্কার। এ ছাড়া ‘মেরিন’, ‘ইন্ডিয়ানা জোন্স অ্যান্ড দ্য লাস্ট ক্রুসেড’, ‘দ্য হান্ট ফর রেড অক্টোবর’, ‘ড্রাগনহার্ট’, ‘দ্য রক’ সিনেমাগুলো দিয়ে দর্শক হৃদয়ে তিনি স্থায়ী আসন করে নিয়েছেন।