মো. ইউনুছ: [২] আসন্ন কচুয়া পৌরসভার নির্বাচনে মেয়র পদে দলীয় মনোনয়ন প্রত্যাশী, অন্যায়ের প্রতিবাদকারী, সৎ নির্বিক, কচুয়া রাজনীতির নক্ষত্র পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আকতার হোসেন (সোহেল) ভূইয়া পৌরবাসীসহ সর্বস্তরের মানুষের কাছে দোয়া ও আশির্বাদ কামনা করেছেন।
[৩] তিনি কচুয়া পৌরসভাকে একটি দারিদ্র্যমুক্ত ও আধুনিক পৌরসভায় পরিণত করতে বদ্ধ পরিকর। কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ থেকে তার রাজনীতি জীবন শুরু। বর্তমানে তিনি রাজনীতির পাশাপাশি সমাজ সেবামূলক কাজে বেশ সক্রিয়। পাশাপাশি শিক্ষার উন্নয়নেও কাজ করছেন।
[৪] কচুয়া পৌর এলাকার বিভিন্ন লোকদের সাথে আলাপ করে জানাগেছে, পৌরসভার থেকে মেয়র পদে তিনিই অন্যতম যোগ্য প্রার্থী। এছাড়াও মেয়র পদে নির্বাচন করতে সামাজিক পারিবারিক ঐতিহ্য যা প্রয়োজন তার সব কিছুই বিদ্যমান রয়েছে। পরিচ্ছন্ন ব্যক্তি ইমেজ, আদর্শিক, সৎ ও নিবেদিত প্রাণ হিসেবে পৌরবাসীর মধ্যে তার পরিবারের একটা আলাদা গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে।
[৫] পারিবারিক ঐতিহ্যের দিক থেকে মেয়র পদে আকতার হোসেন (সোহেল) ভূঁইয়া প্রার্থী হলে তার বিজয় সুনিশ্চিত বলে মনে করছেন পৌরবাসী।
[৬] পৌরসভার সাধারন মানুষের প্রত্যাশা পূরনে নিরন্তন কাজ করে যাচ্ছেন তিনি। তার পরিশ্রম, সাহস, ইচ্ছা শক্তি, একাগ্রতা, প্রতিভায় মুগ্ধ চাঁদপুর-১ কচুয়া আসনের সংসদ সদস্য সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড.মহীউদ্দীন খান আলমগীর এমপি।
[৭] সোহেল ভূঁইয়া মহামারি করোনাকালিন সময়ে ঘরবন্দি খেটে খাওয়া সাধারণ মানুষের পাশে থেকে সাহায্যের হাত বাড়িতে দিয়েছেন। তিনি দল মত নির্বিশেষে করোনা নিয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি করার লক্ষে দলীয় নেতাকর্মীদের সাথে সচেতনতামূলক কার্যক্রম চালিয়ে গেছেন। নিজের চিন্তা না করে চিন্তা করেছিলেন কচুয়া পৌরবাসীর জন্য। দলীয় নেতাকর্মীদের নিয়ে তিনি সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে মতবিনিময় সভাও করেছেন।
[৮] পৌরবাসীর সাধারণ মানুষের উন্নয়নে তার নিরন্তর প্রয়াসে সর্ব মহলে প্রশংসা কুড়িয়েছেন। তিনি সমাজ সেবক হয়ে পৌরসভার আলোকিত মুখ হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন। আসন্ন পৌরসভা নির্বাচনে তাঁকে আওয়ামী লীগ থেকে নৌকা মার্কার মনোনয়ন দেয়া হলে পৌরবাসীর আশা আকাঙ্খার প্রতিফলন হবে বলে রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা মনে করেন। সম্পাদনা: সাদেক আলী
আপনার মতামত লিখুন :