আসিফুজ্জামান পৃথিল: [২] পাকিস্তানের উত্তর পূর্বাঞ্চলীয় শহরটির স্পিন জামাত মসজিদে এই ঘটনা ঘটে। এই মসজিদটি মক্তব ও মাদ্রাসা হিসেবে ব্যবহার হতো। এক পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, ছাত্ররা কোরান পড়ার সময়ই এই বিষ্ফোরণের ঘটনা ঘটে। আল জাজিরা
[৩] এক পুলিশ কর্মকর্তা গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমাদের প্রাথমিক তদন্ত বলছে, এখানে ৫ থেকে ৬ কিলোগ্রাম বিস্ফোরক ব্যবহার করা হয়েছে। যেটিকে বিপুল বলাই যায়। কেউ একজন এসে এই বিস্ফারকভর্তি ব্যাগ রেখে গিয়েছিলো। ডন
[৪] এই ঘটনায় আহত হয়েছেন ১০৯ জন। তবে আহত ও নিহতদের মধে কতোজন শিশু তা প্রাথমিকভাবে জানা যায়নি। তবে সেখানে উপস্থিত বেশিরভাগই ছিলো ১০ বছরের কম বয়সী শিশু। বোম্ব ডিসপোজাল ইউনিট বলছে, বোমাটি ছিলো সুক্ষ এবং একে ফাটানো হয়েছে টাইম মেকানিজম ব্যবহার করে। জিও টিভি
[৫] টিভি ফুটেজে দেখা যায় মসজিদটির মূল ক্ষ পুরোপুরি বিদ্ধস্ত হয়েছে। পুরো মেঝে জুড়ে ছড়িয়ে আছে ধ্বংসাবশেষ ও আধপোড়া কোরআন শরীফ। আহত সকলকেই হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে। অনেকের অবস্থাই আশঙ্কাজনক। এআরওয়াই