রাশিদুল ইসলাম : [২] চার বছর ধরে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ক্রমাগত বিতর্ক ও কেলেঙ্কারির বিরুদ্ধে রিপাবলিকান সিনেটররা সরব থেকেছেন। ট্রাম্পের টুইটার আক্রমণ ও অন্তহীন অভিযোগকে উপেক্ষা করেছেন। তার সঙ্গে দ্বন্দ্বে অবতীর্ণ হওয়া থেকে সরে গেছেন। তাকে যতটা পেরেছেন তার বিরুদ্ধে আনীত ইমপিচমেন্ট ট্রায়ালে বরং তাকে রক্ষাই করেছেন। সিএনএন
[৩] কিন্তু দুই সপ্তাহ আছে আর মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের। সিনেটররা এখন ট্রাম্পকে নিয়ে কটূক্তি করছেন যে ওয়াশিংটনে তার রাজত্ব খুব শীঘ্রই শেষ হতে পারে।
[৪] ট্রাম্প পরবর্তী রিপাবলিকান পার্টি নিয়ে বিতর্ক ইতিমধ্যে দানা বেধে উঠছে। ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ এ স্লোগানের বিপরীতে বরং রিপাবলিকানরা আরো আধুনিক, বাণিজ্য সহায়ক বার্তা আর তরুণ ভোটারদের কাছাকাছি যাওয়ার জন্যে ভবিষ্যতের কর্মপন্থা ঠিক করছেন।
[৫] প্রভাবশালী রিপাবলিকানরা ট্রাম্পের চূড়ান্ত কৌশল হিসেবে করোনাভাইরাসেক অবজ্ঞা ও এ্যান্থনি ফাউচিকে অবজ্ঞা করতে নিষেধ করেছেন। সাউথ ডাকোটার সিনেটর জন থুন ট্রাম্পকে পরামর্শ দিয়ে বলেছেন মিডিয়া ও ব্যক্তিগত আক্রমণ থেকে দূরে থাকুন। শৃঙ্খলার সঙ্গে ইস্যুতে নজর দিন।
[৬] টেক্সাসের সিনেটর জন করনিন ট্রাম্পের উদ্দেশ্যে বলেছেন বিভ্রান্তি ছড়াবেন না। নারী ও শে^তাঙ্গ চরমপন্থীদের প্রতি আচরণ শুধরে নিন।
[৭] উথা সেন ও মিট রমনি বলেছেন তরুণ, বয়স্ক ও সংখ্যালঘুদের গত ৫ বছরে যে বিড়ম্বন সহ্য করতে হচ্ছে তারা এখন ভোট দেবে। সুতরাং তাদের জন্যে ট্রাম্পের কিছু করা উচিত।