শিরোনাম
◈ খালেদা জিয়াকে ঘিরে রাজনৈতিক অঙ্গনে উৎকণ্ঠা—এভারকেয়ারে নজর সবার ◈ প্রবাসীদের রেমিট্যান্সে বাড়তি খরচ কমাতে নতুন ছক চালু করল বাংলাদেশ ব্যাংক ◈ ১০ মাস পর প্রার্থী পরিবর্তন: খুলনা-১ এ জামায়াতের টিকিট পেলেন কৃষ্ণ নন্দী ◈ খালেদা জিয়ার চিকিৎসায় চীনের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক দল এভারকেয়ারে ◈ উদ্যোক্তাদের আন্তর্জাতিক বাজারে যুক্ত করতে পে-প্যালের সঙ্গে যোগাযোগ চলছে: গভর্নর ◈ 'স্বেচ্ছা নির্বাসনে' যুক্তরাষ্ট্র ছেড়েছে প্রায় ৩৫ হাজার মানুষ ◈ স্কুলে ভর্তির নীতিমালা সংশোধন, বয়সসীমা শিথিল করল মাউশি, রেজিস্ট্রেশনের বয়সে কঠোর বোর্ড ◈ ভূমিকম্প থে‌কে রক্ষা পেতে জাপানের কাছ থেকে যা শিখতে পারে বাংলাদেশ ◈ খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্যের খোঁজ নিতে এভারকেয়ারে প্রধান উপদেষ্টা ◈ তালাক হলেও ফিরে আসার পথ—ইসলামী বিধান অনুযায়ী করণীয়

প্রকাশিত : ১১ অক্টোবর, ২০২০, ০৫:১৮ সকাল
আপডেট : ১১ অক্টোবর, ২০২০, ০৫:১৮ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

মোহাম্মদ এ আরাফাত: ‘ধর্ষক লীগ’ বনাম ‘ধর্ষক অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ’

মোহাম্মদ এ আরাফাত : আওয়ামী লীগ এবং এর অঙ্গ সংগঠনের সকল নেতা এবং মাঠের কর্মী ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কর্মীরা, ছাত্রলীগের বিপথগামী যে ছেলেগুলো সিলেটে এবং নোয়াখালীতে ধর্ষণের মতো জঘন্য অপরাধ করেছে, তাদের নিন্দা করেছে, তাদের গ্রেফতার চেয়েছে, বিচার চেয়েছে এবং সাজা চেয়েছে। আওয়ামী লীগ এবং এর অঙ্গ সংগঠনের সকলেই ধর্ষিত, নিপীড়িত নারীদের পাশে দাঁড়িয়েছে, কেউ ধর্ষকদের পাশে দাঁড়ায়নি বরং ধর্ষক পশুগুলোকে দল থেকে বহিষ্কার করেছে। সিলেটের ঘটনায় ধর্ষক পশুগুলোকে আওয়ামী লীগেরই সত্যিকারের আদর্শ কর্মী বাবলা চৌধুরী প্রতিহত করেছে এবং ধরিয়ে দিয়েছে। ছাত্রলীগও নিজ সংগঠনের বিপথগামী সদস্যদের বিরুদ্ধে ও ধর্ষণের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করেছে, ধর্ষকের শাস্তি চেয়েছে।
অন্যদিকে, ‘ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ’ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিপীড়িত নারীটির পাশে না দাঁড়িয়ে, বিভিন্ন কু-যুক্তি হাজির করে ধর্ষক এবং তার সহযোগীদের পাশে দাঁড়িয়েছে। ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের কর্মীরা (আসলে বিএনপি-শিবির কর্মী) নিপীড়িত নারীটিকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের পাতায় পাতায় অশ্রাব্য ভাষায় গালাগাল করেছে। নিপীড়িত নারীটির প্রতি সহানুভূতি তো দূরের কথা তাঁকে ‘বেশ্যা’, ‘পতিতা’ বিভিন্ন অশ্লীল ভাষায় গালি দিয়েছে -সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ঘাটলে এর ভুরি ভুরি প্রমাণ এখনও পাওয়া যাবে। আমি তো মনে করি নিপীড়িত একজন নারীকে বা যেকোনো নারীকে যারা এরকম অশ্লীল ভাষায় গালি দিতে পারে ওরা নিজেরাও একেকজন বাদল- দেলোয়ার, একেকজন ধর্ষক।
তাহলে কী আওয়ামী লীগকে ‘ধর্ষক লীগ’ বলা যায়? না, ছাত্র অধিকার সংরক্ষণ পরিষদকে ‘ধর্ষক অধিকার সংরক্ষণ পরিষদ’ বলা উচিত?

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়