কূটনৈতিক প্রতিবেদক: [২] আন্তর্জাতিক অভিবাসন সংস্থা (আইওএম)-এর ব্যবস্থাপনায় বিশেষ ফ্লাইটে ৩০ সেপ্টেম্বর স্বেচ্ছায় দেশে ফেরেন তারা। ফ্লাইটে ১০০ বিপদাপন্ন অভিবাসীর মধ্যে ৩৯ জন শারীরিকভাবে অসুস্থ।
[৩] অভিবাসীদের তাৎক্ষণিক সহায়তার জন্য তাদের সঙ্গে ভ্রমণ করেন আইওএম’র মেডিকেল সহায়তা টিম।
[৪] সরকারি ব্যবস্থাপনায় কোয়ারেন্টিনে যাওয়া, অভিবাসীদের স্বাস্থ্যসেবার সমন্বয় করা, বিশেষায়িত সেবায় রেফারেল সহায়তা প্রদান এবং গুরুতর অসুস্থ অভিবাসীদের ফলোআপ সহায়তা প্রদান করে মেডিকেল টিম।
[৫] আইওএম বাংলাদেশের মিশন প্রধান গিওরগি গিগাওরি বলেন, কোভিড-১৯ বিশ্বের অভিবাসী কর্মীদের বিপদাপন্নতাকে বাড়িয়ে দিয়েছে।
[৬] অভিবাসীদের জন্য স্বাস্থ্যসেবা, আশ্রয়, খাদ্য, কনস্যুলার সেবা এবং সর্বোচ্চ বিপদাপন্নদের জন্য দেশে ফেরত আনার ফ্লাইট নিশ্চিত করতে আমরা বাংলাদেশ সরকারের সঙ্গে, বিশেষ করে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছি।
[৭] মার্চ থেকেই সরকারের কমিউনিকেবল ডিজিজ কন্ট্রোল (সিডিসি)’র সঙ্গে সমন্বিতভাবে দেশের ২৮টির মধ্যে ২০টি প্রবেশ কেন্দ্রে সরকারকে সহায়তা করছে আইওএম।
[৮] প্রবেশকেন্দ্রে অভিবাসীদের নিরাপদ প্রত্যাবর্তন নিশ্চিতের পাশাপাশি প্রবেশকেন্দ্রে অগ্রভাগে কর্মরত কর্মী এবং জনগোষ্ঠীর কোভিড-১৯ হতে সুরক্ষা নিশ্চিত করছে। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব