শিরোনাম
◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের ◈ বোতলজাত সয়াবিনের দাম লিটারে ৪ টাকা বাড়লো

প্রকাশিত : ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ০৬:৪৯ সকাল
আপডেট : ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ০৬:৪৯ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

বাড়ছে চলচ্চিত্রের প্রদর্শন ক্ষেত্র

ইমরুল শাহেদ : চলচ্চিত্রের উৎপাদনশীলতাকে বেগবান করার লক্ষ্যে সরকারি অনুদানের আওতা বাড়ানো হয়েছে। আগে সাত থেকে আটটি ছবিকে অনুদান দেওয়া হতো। গত অর্থ বছরে অনুদান দেওয়া হয়েছে ১৬টি ছবিকে। এবার শোনা যাচ্ছে অনুদান দেওয়া হবে ২০ থেকে ২২টি ছবিকে। কিন্তু আগে যে ছবিগুলোকে অনুদান দেওয়া হয়েছে সেগুলোর কাজ এখনও প্রাথমিক স্তরে রয়েছে।

এখনও শিল্পীদের চুক্তিবদ্ধ করার কাজ চলছে। তবে একাধিক ছবির কাজ শুরু হয়ে যাবে আগামী মাসেই। প্রশ্ন হচ্ছে, নির্মাতারা যখনই ছবির কাজ শুরু করেন না কেন, সব ছবি ডিসেম্ববরেই শেষ করতে হবে। অনুদান ছাড়াও বেসরকারি পর্যায়ে ছবি নির্মিত হচ্ছে। বছরের শেষ দিকে ছবির সংখ্যা এক উল্লেখযোগ্য পর্যায়ে পৌঁছাবে বলে অনুমান করা যায়।

এখন সামনে যে প্রশ্নটি এসেছে, সেটা হলো এসব ছবি মুক্তি পাবে কোথায়? ছবি মুক্তির বড় ধরনের ক্ষেত্র তৈরি করার জন্য প্রযোজক পরিবেশক সমিতি নিরলস কাজ করে যাচ্ছে। জানা গেছে, সাংস্কৃতিক মন্ত্রণালয়ের অধীনে প্রতিটি উপজেলায় প্রতিটি বিনোদন কেন্দ্র প্রকল্পের সঙ্গে একটি করে সিনেপ্লেক্সও অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। অন্যদিকে শিল্প মন্ত্রণালয়ও একশ’ সিনেমা হলের কথা বলেছে। অর্থাৎ প্রদর্শন ক্ষেত্র সম্প্রসারণের জন্য সরকারের একটা সদিচ্ছা রয়েছে। সেটাকে এগিয়ে নেওয়ার দায়িত্ব সংশ্লিষ্টদের।

বিশ্ব জুড়ে কোভিড মহামারীর কারণে অন্যান্য ক্ষেত্রের মতো চলচ্চিত্রেও নেমে এসেছে স্থবিরতা এবং মহামারী দীর্ঘ স্থায়ী হওয়ার কারণে বিনোদন কেন্দ্রগুলো যেমন বন্ধ রয়েছে, তেমনি বন্ধ হয়ে যাচ্ছে সিনেমা হল। এরমধ্যেই শোনা গিয়েছিল রাজধানীর বসুন্ধরা সিটি থেকে সিনেপ্লেক্স সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে। এখন সেটা সরছে না। ২০২০ সালের অক্টোবর পর্যন্ত স্টার সিনেপ্লেক্সের সঙ্গে বসুন্ধরা সিটি কমপ্লেক্সের চুক্তি ছিল।

চুক্তির নবায়ন না হলে সেখান থেকে কার্যক্রম গুটিয়ে নেওয়ার কথা জানিয়েছিল স্টার সিনেপ্লেক্সের কর্তৃপক্ষ। গত বুধবার স্টার সিনেপ্লেক্সের চেয়ারম্যান মাহবুব রহমান রুহেল জানান, বসুন্ধরা সিটির সঙ্গে চুক্তির নবায়ন হচ্ছে। ফলে বসুন্ধরাতেই স্টার সিনেপ্লেক্সে থাকছে। উৎপাদন এবং প্রদর্শন ক্ষেত্রের মধ্যে সমন্বয় হলে, চলচ্চিত্র আবারও তার প্রায় হারিয়ে যাওয়া ঐতিহ্য ফিরে পাবে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়