শিরোনাম
◈ সাভারে শো-রুমের স্টোররুমে বিস্ফোরণ, দগ্ধ ২ ◈ ইরানের ওপর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের নতুন নিষেধাজ্ঞা ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ চলচ্চিত্র ও টিভি খাতে ভারতের সঙ্গে অভিজ্ঞতা বিনিময় হবে: তথ্য প্রতিমন্ত্রী ◈ উপজেলা নির্বাচনে প্রভাব বিস্তার করলেই ব্যবস্থা: ইসি আলমগীর  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক ◈ মিয়ানমার সেনার ওপর নিষেধাজ্ঞা থাকায় তাদের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা সম্ভব হচ্ছে না: সেনা প্রধান ◈ উপজেলা নির্বাচন: মন্ত্রী-এমপিদের আত্মীয়দের সরে দাঁড়ানোর নির্দেশ আওয়ামী লীগের

প্রকাশিত : ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ০২:১১ রাত
আপডেট : ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ০২:১১ রাত

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] ভারতে ৯২% কোভিড রোগীর সংক্রমণের উপসর্গ নেই, লোকসভায় বললেন স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষবর্ধন

রাশিদুল ইসলাম : [২] ভারতের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রীর বক্তব্য, এখনও ৫.৮ শতাংশ কোভিড রোগীর কৃত্রিম অক্সিজেন সাপোর্টের প্রয়োজন হয়েছে। ইনটেনসিভ কেয়ারে ভর্তি করতে হয়েছে ১.৭ শতাংশকে। হর্ষবর্ধন বলেন, উপসর্গহীন রোগীদের সংক্রমণের মাত্রাও খুব কম। টাইমস অব ইন্ডিয়া

[৩] ভারতে ঠিক কত শতাংশ করোনা রোগীর উপসর্গ রয়েছে এবং কত শতাংশের উপসর্গ নেই, সংক্রমণের মাত্রাও কতটা সেই সবই বিভিন্ন ফ্যাক্টরের উপর নির্ভর করে সমীক্ষা চালানো হয়েছে, জানান হর্ষবর্ধন। বিভিন্ন এপিডেমোলজিক্যাল প্যারামিটার যথা সংক্রমণ কী হারে ছড়াচ্ছে (ট্রান্সমিশন রেট), একজনের থেকে কতজন সংক্রামিত হচ্ছেন, ভাইরাল শেডিং অর্থাৎ একজনের শরীর থেকে রোগের জীবাণু কী পরিমাণে বাইরে ছড়িয়ে পড়ছে, এইসবই গবেষণা করে দেখা হচ্ছে।

[৪] স্বাস্থ্যমন্ত্রীর বক্তব্য, সংক্রমণের লক্ষণ প্রকাশ পেলে ১৪ দিনের মধ্যে নানা রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন রোগী। জ্বর, শুকনো কাশি, শ্বাসের সমস্যা এগুলো প্রাথমিক উপসর্গ। তবে দেশে বেশিরভাগ করোনা রোগীরই শরীরে সংক্রমণের মাত্রা মৃদু বা মাঝারি বলেই বলেই দাবি করেছেন তিনি।

[৫] সমীক্ষায় দেখা গেছে, ২৫.৯৩ শতাংশ করোনা রোগীর শরীরের তাপমাত্রা বেড়েছে, জ্বর বা নিউমোনিয়ার লক্ষণ দেখা গেছে। ১৭.১৮ শতাংশ রোগীর শুকনো কাশি রয়েছে। অন্তত ৭.৮৩ শতাংশ রোগী তীব্র গলা ব্যথা বা গলায় সংক্রমণ ধরা পড়েছে এবং ৫.৫৪ শতাংশের শ্বাসের সমস্যা রয়েছে। কোভিড রোগীদের একটা বড় অংশের মধ্যে খাদ্যনালীর সংক্রমণ বা পেটের রোগ, স্বাদ ও গন্ধ চলে যাওয়ার মতো উপসর্গও দেখা গেছে। এই লক্ষণগুলো দেখেই রোগীদের কোভিড টেস্ট করা হয়েছিল এবং সেই রিপোর্ট পজিটিভ আসে। কনট্যাক্ট ট্রেসিংয়েও রোগের এই উপসর্গগুলো দেখেই রোগীদের চিহ্নিত করা হয়। কিন্তু সমস্যা তৈরি হয় উপসর্গহীনদের নিয়ে। অগস্ট মাসের আগে অবধি দেশজুড়ে সমীক্ষা চালিয়ে দেখা গেছে ৮০-৯০% করোনা রোগীই উপসর্গহীন। যেহেতু রোগের কোনও লক্ষণ দেখা যায়নি তাই এদের বেশিরভাগকেই চিহ্নিত করা যায়নি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়