শাহীন খন্দকার : [২] ওমর আলীর স্ত্রী জানান, রোববার সকাল আটটার কিছু পরে রাজধানীর নিউরোসায়েন্স হাসপাতালে ওমর আলীকে বহনকারী অ্যাম্বুলেন্সটি পৌঁছায়। তার অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় ও মাথার রগে সমস্যার কারণে রংপুর মেডিকেল থেকে এই হাসপাতালে স্থানান্তরের পরামর্শ দেন সেখানকার ডাক্তাররা।
[৩] ঢাকায় আনার পর হাসপাতালের জরুরি বিভাগে প্রাথমিকভাবে দেখে নয় তলায় কেবিন ব্লকে ভর্তি করা হয় ওমর আলীকে।
[৪] এরআগে রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে শনিবার রাত ১১টার দিকে রংপুর সিটি কর্পোরেশনের একটি অ্যাম্বুলেন্স তাকে নিয়ে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা হয়। সাথে আসেন তার স্ত্রী।
[৫] বর্তমানে ওয়াহিদা খানম এই হাসপাতালেই চিকিৎসাধীন আছেন, তার মা বলেন, ওয়াহিদা খানমের সাথে ফোনে কথা হয়েছে, সে ভালো আছে।
[৬] এদিকে আগে থেকেই ওমর আলীর ডায়াবেটিস ছিল। ঘটনার রাতে তিনি ঘাড়ে আঘাত পান। এতে স্পাইনাল কর্ড ইনজুরি হয়।
[৭] সাধারণত এ ধরনের জটিলতায় হাত-পা অবশ হয়ে থাকে। এক্ষেত্রে তার দুই হাত কিছুটা সচল থাকলেও নাভির নিচ থেকে পুরো নিচের অংশ অবশ হয়ে পড়েছে।
[৮] গত ২ সেপ্টেম্বর গভীর রাতে, দুর্বৃত্তদের হামলার শিকার হন দিনাজপুরের ঘোড়াঘাট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ওয়াহিদা খানম ও তার বাবা ওমর আলী শেখ। এরপর ওয়াহিদা খানমকে ঢাকায় আনা হলেও, তার বাবা রংপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন।
আপনার মতামত লিখুন :