শরীফ শাওন: [২] খালিদ মাহমুদ চৌধুরী আরও বলেন, পাওয়ার প্ল্যান্ট, ইকোনমিক জোন বা অন্য কোন উন্নয়নের কথা বলে নদী দখল করা যাবে না। ব্যবসায়িক স্থাপনাকে ঘিরে কেউ নদীর জায়গা দখল করতে চাইলে তা কখনোই গ্রহণযোগ্য হবে না।
[৩] প্রতিমন্ত্রী বলেন, ঢাকা-বরিশাল নৌপথের মিয়ারচর, কালীগঞ্জ ও আলু বাজার এই তিন চ্যানেলের কোন নৌ রুটই বাদ দিচ্ছি না। এই নৌপথে বহুমাত্রিক পথ (লিঙ্ক) রাখতে চাই। কোন কারণে প্রতিবন্ধকতা তৈরি হলে যেন বিকল্প পথ ব্যবহার করতে পারি।
[৪] তিনি বলেন, শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ী ফেরিরুটটি যেহেতু পদ্মাসেতুর কাছাকাছি তাই বিআইডব্লিউটিএ'র পক্ষে ড্রেজিং করার সুযোগ নাই। সেখানে কে-টাইপ (ছোট) ফেরি চলছে।
[৫] শনিবার ঢাকা-বরিশাল নৌপথের চাঁদপুর লক্ষ্মীরচর-আলুরবাজার-ঈশানবালা নৌপথ পরিদর্শনকালে তিনি এসব কথা বলেন।
[৬] খালিদ মাহমুদ বলেন, নৌপথ তৈরি করার সময় শিমুলিয়ায় আবারও ভাঙন দেখা দিয়েছে। এটাও আমাদের জন্য একটা চ্যালেঞ্জ। কাজেই এখানে বিআইডব্লিউটিএ'র সঙ্গে বিআইডব্লিউটিসির কোন সমন্বয়হীনতা নেই। যখনই পথ তৈরি হবে তখনই ফেরি চালু হবে। এখানে আমাদের নৌপথের থেকেও প্রথম গুরুত্ব দিতে হবে স্বপ্নের পদ্মাসেতুর বিষয়ে। পদ্মাসেতুর কার্যক্রম বিঘ্নিত করে, পদ্মাসেতুকে ঝুঁকিতে ফেলে আমরা কোন পথ তৈরি করতে চাই না। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব