সমীরণ রায়: [২] কে এম খালিদ আরও বলেন, পর্যটন শিল্প ও আর্থিক সামর্থ্য ওতপ্রোতভাবে জড়িত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দক্ষ, বলিষ্ঠ ও দূরদর্শী নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। কোভিড-১৯ মহামারির মধ্যেও দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বিশ্বের জন্য ঈর্ষণীয়। ফলে দেশের মানুষের আর্থিক সচ্ছলতা ও সামর্থ্য অতীতের যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি।
[৩] তিনি বলেন, পর্যটন ও সংস্কৃতি অঙ্গাঙ্গিভাবে সম্পৃক্ত। সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের নিয়ন্ত্রণাধীন প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তরের আওতায় ৫০৩টি সংরক্ষিত প্রত্নস্থল বা পুরাকীর্তি রয়েছে। এসব প্রত্নস্থলে পর্যটন সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধির লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি। বাঙালির রয়েছে হাজার বছরের সমৃদ্ধ ও ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতি। পর্যটনের মাধ্যমে এ ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতিকে তুলে ধরতে হবে।
[৪] শুক্রবার রাজধানীর স্পেক্ট্রা কনভেনশন সেন্টারে বাংলাদেশ ট্যুরিজম এক্সপ্লোরার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিটিইএ) আয়োজিত গুণিজন সংবর্ধনায় তিনি এসব কথা বলেন।
[৫] অনুষ্ঠানে সংবর্ধিত গুণিজনরা হলেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সুফি মোস্তাফিজুর রহমান, ইউনিভার্সিটি অব লিবারেল আর্টস বাংলাদেশ (ইউল্যাব)’র প্রত্নতত্ত্ব গবেষণা কেন্দ্রের পরিচালক প্রফেসর ড. শাহনাজ হুসনে জাহান, বাংলাদেশ ট্যুরিজম ফাউন্ডেশনের সভাপতি মোখলেছুর রহমান, বিশিষ্ট রন্ধনশিল্পী মেহেরুন্নেসা ও শিল্পী কাজী মোহিনী ইসলাম। সম্পাদ;না : রায়হান রাজীব