শরীফ শাওন: [২] প্রতিষ্ঠানটির নির্বাহী কর্মকর্তা রিনা খানম বলেন, এ প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে শিক্ষক ও শিক্ষার্থী নিজেদের সুবিধামতো সময়ে ক্লাস করতে পারবেন। সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই অনলাইন লার্নিং প্ল্যাটফর্ম জনপ্রিয়। করোনাকালীন আমরা সবাই অনলাইন ক্লাসের সঙ্গে পরিচিত।
[৩] চিফ টেকনিক্যাল অফিসার রায়হান আল ইসলাম বলেন, ক্লাস ছাড়াও ট্রেনিং, ইনডিভিজুয়াল কোর্স পরিচালনায় দীক্ষা ক্লাসরুমকে কাজে লাগানো সম্ভব। বিশ্বের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ব্যবহৃত ভালো ফিচারগুলো এতে যুক্ত করার চেষ্টা করা হয়েছে। আরও উন্নত করতে প্রতিনিয়ত চেষ্টা চলছে।
[৪] শুক্রবার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে দীক্ষার আত্মপ্রকাশের মধ্য দিয়ে তারা এসব কথা বলেন।
[৫] বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রায় সাড়ে চার হাজার শিক্ষক দীক্ষার সঙ্গে যুক্ত আছেন। শিক্ষার্থীদের অনলাইনে শিক্ষা বিষয়ক সাপোর্ট দিতে তারা সব সময় চেষ্টা করছেন। এখানকার অনেক শিক্ষক দেশের বাইরেও পাঠদান করছেন, যার মাধ্যমে বৈদেশিক মুদ্রা আসছে।
[৬] বিশেষজ্ঞদের মতে, দীক্ষার মতো একটি দেশি সফটওয়্যার শিক্ষাক্ষেত্রের সর্বত্র ব্যবহার নিশ্চিত করা গেলে দেশ উপকৃত হবে। পাশাপাশি দেশের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা অর্থনৈতিকভাবেও স্বাবলম্বী হবে। দীক্ষার সব তথ্য পাওয়া যাবে (http://www.dikkha.com) ওয়েবসাইট থেকে।