শিরোনাম
◈ উগ্রপন্থা, সীমান্ত অচলাবস্থা ও রাজনৈতিক অস্থিরতা—বাংলাদেশসহ পাঁচ প্রতিবেশীকে ‘হুমকি’ মনে করছে ভারত ◈ আবারও ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল রিজার্ভ ◈ আরব আমিরাতকে হারিয়ে সুপার ফোরে পাকিস্তান  ◈ অবশেষে কমল সোনার দাম ◈ মধ্যপ্রাচ্যে ক্রমবর্ধমান অস্থিরতার প্রেক্ষাপটে চার সংগঠনকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী ঘোষণা করল যুক্তরাষ্ট্র! ◈ সময়সীমা বেঁধে দিয়ে বাংলাদেশকে জাতিসংঘের চিঠি ◈ ডাকসুতে ভোট কারচুপির অভিযোগে সিসিটিভি যাচাই, উঠে এলো যে তথ্য ◈ সিলেট ইবনে সিনা হাসপাতালে হামলা-ভাঙচুর ◈ আমি যে কাজ করেছি তা দেশের ইতিহাসে কোনোদিন হয়নি : আসিফ নজরুল ◈ চট্টগ্রামে মার্কিন বিমান ও সেনা উপস্থিতি নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে আলোচনা, আসলে কী ঘটছে

প্রকাশিত : ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১০:৪৬ দুপুর
আপডেট : ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২০, ১০:৪৬ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] প্রখ্যাত সুরকার এ আর রহমানকে নোটিশ পাঠিয়েছেন মাদ্রাজ উচ্চ আদালত

জেরিন আহমেদ: [২] আয়কর বিভাগের এক মামলার ভিত্তিতে এই নোটিশ পাঠানো হয়েছে। বিচারপতি টিএস সিবাঙ্গনাম ও বিচারপতি ভবানি সুব্রায়নের একটি বেঞ্চ নোটিশটি পাঠিয়েছেন। ইন্ডিয়া টুডে এই তথ্য জানিয়েছে।

[৩] অস্কার-বাফটা-গ্র্যামি জয়ী এই সংগীত পরিচালকের বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি কর ফাঁকি দিয়েছেন। পারিশ্রমিকের অর্থ নিজে না নিয়ে তার দাতব্য সংস্থার অ্যাকাউন্টে নিয়েছেন। আয়কর বিভাগ ২০১১-১২ অর্থ বছরে প্রদান করা এ আর রহমানের আয় করের হিসাবে এই গড়মিল খুঁজে পেয়েছে। জি নিউজ

[৪] আয়কর বিভাগের অভিযোগ, এ আর রহমান ফাউন্ডেশনে যে ৩.৪৭ কোটি রুপি ট্রান্সফার হয়েছে এটি মূলত এই শিল্পীর পারিশ্রমিক। লিবরা মোবাইলস নামের যুক্তরাজ্যভিত্তিক একটি প্রতিষ্ঠানের জন্য রিংটন তৈরি করে এই পারিশ্রমিক পেয়েছেন তিনি। এটি ২০১১ সালের ঘটনা। ওই প্রতিষ্ঠানের হয়ে রিংটন তৈরির জন্য তিন বছরের চুক্তি করেছিলেন তিনি।

[৫] আয়কর বিভাগের আইনজীবী জানিয়েছেন, এই অর্থ এ আর রহমানের অ্যাকাউন্টে আসা উচিত ছিল কারণ এটি করের আওতায় রয়েছে। কর কেটে নেওয়ার পর এটি দাতব্য সংস্থায় পাঠানো যেত।

[৬] এর আগে গত ফেব্রুয়ারিতে ভারতের কমিশন অব গুডস অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্যাক্স (জিএসটি) ও সেন্ট্রাল এক্সইজের (সিই) একটি আদেশের ওপর অন্তর্বতীকালীন স্থগিতাদেশ দেন মাদ্রাজ উচ্চ আদালত। এতে এ আর রহমানের কাছে বকেয়া ৬.৭৯ কোটি রুপি ও জরিমানাস্বরূপ আরো ৬.৭৯ কোটি রুপি দাবি করা হয়। জিএসটি কর্মকর্তাদের মতে, এ আর রহমানের সিনেমার গানে সুর ও সংগীতের কাজ করে আয় করেন। তাই এগুলো করের আওতায় পড়বে। কিন্তু এই সংগীতশিল্পী কোনো কর প্রদান করেননি।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়