কূটনৈতিক প্রতিবেদক: [২] জাতিসংঘের অভিবাসন সংস্থা আইওএম এর মাধ্যমে এ অর্থ খরচ করা হবে।
[৩] জার্মান ফেডারেল পররাষ্ট্র দপ্তরের সহায়তায় রোহিঙ্গা শরণার্থী ও বিপদাপন্ন স্থানীয়দের প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্যসেবা কার্যক্রমকে আরও প্রসারিত করবে আইওএম।
[৪] কক্সবাজারে অসুস্থ ভ্রমণকারীদের চিহ্নিতকরণ, পরীক্ষা ও অন্য কোথাও নিয়ে যেতে প্রবেশপথের (পিওই) সক্ষমতা বাড়াতে বাংলাদেশ সরকারকে সহায়তা করবে সংস্থাটি।
[৫] আইওএম তিনটি পৃথকীকরণ ও চিকিৎসাকেন্দ্র নির্মাণ, ১০০টি মধ্যবর্তীকালীন আশ্রয়কেন্দ্রকে নতুন করে স্বল্প ঝুঁকিসম্পন্ন কেসের জন্য কোয়ারেন্টিন এবং পৃথকীকরণ কেন্দ্র স্থাপন, ক্যাম্পে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারদের সুবিধার্থে কাজের বিনিময়ে অর্থ প্রকল্পে সহায়তা জোরদার করবে।
[৬] তিনটি অ্যাম্বুলেন্স জীবাণুমুক্তকরণ স্থান তৈরি, অ্যাম্বুলেন্স পাঠানো সমন্বয়, শরণার্থী ও স্থানীয়দের মধ্যে কন্টাক্ট ট্রেসিংয়ে কাজ করা স্থানীয় স্বাস্থ্যকর্মীদের ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম দিতে এ অর্থ ব্যয় করা হবে। সম্পাদনা : খালিদ আহমেদ