সিরাজুল ইসলাম: [২] উদ্ধারকারীরা শনাক্ত করেছেন হৃদস্পন্দন। অলৌকিকভাবে ধ্বংসস্তূপে কেউ বেঁচে আছেন। তাকে উদ্ধারে খুব সাবধানে অভিযান পরিচালনা করছেন তারা। তবে শুক্রবার সকাল পর্যন্ত কাউকে জীবিত উদ্ধার করা যায়নি। আলজাজিরা
[৩] ৪ আগস্ট প্রচন্ড বিস্ফোরণে কেঁপে উঠে বৈরুত বন্দর। গোটা শহর কার্যত ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়। দুইশ’র মতো মানুষ নিহত এবং পাঁচ হাজারেরও বেশি মানুষ আহত হন। অনেকে নিখোঁজ রয়েছেন। পরদিন ধ্বংসস্তূপ সরিয়ে নিখোঁজদের খোঁজার কাজ শুরু হয়েছে। এক মাস পরও সেই অভিযান চলছে।
[৪] বৃহস্পতিবার অত্যাধুনিক প্রযুক্তির যন্ত্রপাতি নিয়ে ধ্বংসস্তূপ সরাচ্ছিলেন চিলির একটি দল। হঠাৎই এক জায়গা থেকে প্রাণের সন্ধান পান তারা। যন্ত্রে প্রাথমিকভাবে হৃদস্পন্দন শোনার পর আশপাশের সবাইকে মোবাইল বন্ধ করতে বলা হয়। শান্ত হতে বলা হয়। এরপর ধ্বংসস্তূপের আরও কাছে গিয়ে অনুসন্ধান চালানো হয়। নিয়ে আসা হয় কুকুর।
[৫] তারা মনে করেন, এক মাস কেউ ধ্বংসস্তূপের নিচে আটকে থাকলে বেঁচে থাকাটা বিরল ঘটনা। অতীতে এরকম ঘটনা ঘটেছে। তবে যেভাবে ধ্বংসাবশেষ পড়ে আছে, দ্রæত কাজ করা কঠিন। খুব সাবধানে কাজ করতে হচ্ছে।