দেবদুলাল মুন্না:[২] বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব লেবার স্টাডিজ (বিলস) এর গবেষণা প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়। এ সংকট তৈরি হয়েছে মহামারীর কারণে। এ সময় বেকার হয়েছেন প্রায় তিন লাখ ২৪ হাজার ৬৮৪ জন শ্রমিক এবং বন্ধ ও লে-অফ হয়েছে প্রায় এক হাজার ৯১৫টি কারখানা।
[৩] বলা হয়, কোভিড পরিস্থিতিতে বেড়েছে শ্রমিক ছাঁটাইয়ের হার। অনেক ক্ষেত্রে শ্রমিকরা বকেয়া বেতন-ভাতা ও ন্যায্য ক্ষতিপূরণ পাচ্ছেন না। আর এতে করে এ খাতে কর্মরত ৬০ শতাংশ শ্রমিকের চাকরি হারানোর আশঙ্কা করা হচ্ছে।
[৪] কোভিড পরিস্থিতিতে শ্রমিকদের স্বাস্থ্যবিধি নিশ্চিত করে কাজ করানোর কথা থাকলেও অধিকাংশ কারখানায় তা মানা হচ্ছে না।ফলে যারা কাজ করছেন তারাও রয়েছেন খুঁকিতে। কারণ এসব কারখানায় কর্মরত শ্রমিকদের সামাজিক দুরত্ব মেনে কাজ করার উপায় নেই।
[৫] গবেষণা রিপোর্ট তৈরিতে মুখ্য ভুমিকা পালন করেছেন সালাউদ্দিন স্বপন ও নাজমা ইয়াসমিন। ঢাকা, গাজীপুর , সাভার ও নারায়ণগঞ্জ এ চারটি এলাকার কারখানা গুলোর ওপর জরিপ করা হয়।
আপনার মতামত লিখুন :