সালেহ্ বিপ্লব: [২] ইরানের ড্রাগ কন্ট্রোল হেডকোয়ার্টার্সের মহাপরিচালক ইসকান্দার মোমেনী বলেন, গত ২০ বছরে আফগানিস্তানে মাদক ব্যবসায় বিস্ফোরণের মতো যে বিস্তার ঘটেছে, তার জন্য আমেরিকা দায়ী। আইএসএনএ
[৩] সোমবার ইরানের জাতীয় মাদকবিরোধী সমন্বয় কাউন্সিলের ভার্চুয়াল সম্মেলনে তিনি জানান, ২০০০ সালে দেশটিতে ২০০ টন মাদক উৎপাদিত হয়েছিলো। ২০১৭ সালে এই পরিমাণ ৯ হাজার টন ছাড়িয়ে গেছে। যুদ্ধ বাঁধিয়ে রেখে আমেরিকা এই মাদক ব্যবসায় মদদ দিচ্ছে। ন্যাটোর বিমানে করেও আফগানিস্তান থেকে মাদক পাচার হচ্ছে। আইএসএনএ
[৪] আফগানিস্তানে রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের দূত জমির কাবুলভ একই কথা বলেছেন কদিন আগে। তার ভাষায়, ‘মার্কিন ইন্টেলিজেন্স অফিসাররা মাদক পাচারে জড়িত। কান্দাহার ও বারগ্রাম এয়ারফিল্ড থেকে তাদের বিমান জার্মানি কিংবা রোমানিয়া, যেখানে খুশি সেখানেই যাচ্ছে। এসব বিমান চেকও করা হয় না। প্রেস টিভি
[৫] জমির কাবুলভ এমন এক সময়ে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আক্রমণ শানালেন, যখন নিউ ইয়র্ক টাইমসের এক রিপোর্টে রাশিয়াকে তুলোধুনো করা হয়েছে, এই কদিন আগেই। পত্রিকাটি বলেছে, আফগানিস্তানে মার্কিন সেনাদের খুন করাতে তালিবানদের ঘুষ দিয়েছে রাশিয়ান ইন্টেলিজেন্স। স্পুৎনিক