শিরোনাম
◈ রিজার্ভে বড় সাফল্য: আইএমএফের লক্ষ্য ছাড়িয়ে গেছে বাংলাদেশ, প্রবাসী আয়ে রেকর্ড প্রবৃদ্ধি! ◈ আদানির বকেয়ার সব টাকা পরিশোধ করেছে বাংলাদেশ ◈ মাঠে ছড়িয়ে থাকা লেবু ও  ডিম দে‌খে ম্যাচ খেলতে আসা ‌ক্রিকেটাররা ভয়ে পালালেন ◈ ভারতীয় ক্রিকেট দলের বাংলাদেশ সফরে আপত্তি মোদি সরকারের! ◈ উনি ক্লাসে বাজে ঈঙ্গিতপূর্ণ কথা বলার পাশাপাশি বডি শেমিং করেন ◈ এবার নিউ ইয়র্ক মেয়রপ্রার্থী মামদানিকে গ্রেপ্তারের হুমকি ট্রাম্পের!, তীব্র প্রতিক্রিয়া ◈ বউ পেটানোয় শীর্ষে খুলনা ও বরিশালের মানুষ: বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো (ভিডিও) ◈ ক‌ষ্টের জ‌য়ে ক্লাব বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনা‌লে রিয়াল মা‌দ্রিদ ◈ দুপু‌রে এ‌শিয়ান কাপ বাছাই‌য়ে স্বাগ‌তিক মিয়ানমা‌রের বিরু‌দ্ধে লড়‌বে বাংলাদেশ নারী দল ◈ প্রথম ওয়ান‌ডে ম‌্যা‌চে মুশফিক-রিয়াদের জায়গায় খেলবেন লিটন দাস ও মিরাজ

প্রকাশিত : ১২ আগস্ট, ২০২০, ১২:৩৬ দুপুর
আপডেট : ১২ আগস্ট, ২০২০, ১২:৩৬ দুপুর

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] ১৫ আগস্টের পর জম্মু ও কাশ্মীরের ২ জেলায় ৪জি পরিষেবার অনুমতি

রাশিদ রিয়াজ : [২] তবে ভারতের সীমান্ত এলাকা বা নিয়ন্ত্রণ রেখা সংলগ্ন কোনও অঞ্চলে চালু হবে না ইন্টারনেট, সুপ্রিম কোর্টকে বিষয়টি জানিয়েছে দেশটির কেন্দ্রীয় সরকার। মূলত যে অঞ্চলগুলিতে সন্ত্রাসবাদী কার্যকলাপের তীব্রতা কম, সেগুলিতেই ৪ জি পরিষেবা ফের চালুর অনুমতি দেওয়া হয়েছে। ভারত সরকার আগামী ২ মাস পর পরিস্থিতি পর্যালোচনা করে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেবে, একথাও বলা হয়েছে সুপ্রিম কোর্টকে। এনডিটিভি

[৩] জম্মু ও কাশ্মীরে হাই স্পিড ইন্টারনেট পরিষেবা এক বছরেরও বেশি সময় ধরে স্থগিত রাখা হয়েছে। গত বছরের অগাস্টে যখন কেন্দ্র জম্মু ও কাশ্মীর থেকে ৩৭০ ধারা রদ করে তার বিশেষ মর্যাদা রদ করে এবং ২টি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল জম্মু ও কাশ্মীর এবং লাদাখে বিভক্ত করে তখন থেকেই বন্ধ রয়েছে ৪ জি পরিষেবা।

[৪] ভারতের কেন্দ্র সরকারের হয়ে সুপ্রিম কোর্টকে অ্যাটর্নি জেনারেল কে কে ভেনুগোপাল জানান, আপাতত পরীক্ষামূলকভাবে জম্মু ও কাশ্মীরের কিছু কিছু এলাকায় হাই স্পিড ইন্টারনেট চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

[৫] গত শুক্রবারই শীর্ষ আদালত জম্মু ও কাশ্মীর প্রশাসনকে নির্দিষ্ট কিছু জায়গায় ৪ জি পরিষেবা চালু করা যায় কিনা সেব্যাপারে খতিয়ে দেখতে বলে, তারপরেই এই সিদ্ধান্ত জানায় কেন্দ্র।

[৬] গত বছরের ৫ অগাস্ট, কেন্দ্রীয় সরকার জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহার এবং দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বিভক্ত করার সিদ্ধান্ত নেয়। সরকার যুক্তি দিয়েছিল যে ৩৭০ অনুচ্ছেদ (Article 370) এবং ৩৫ এ ধারা, দুটোই "সাংবিধানিকভাবে দুর্বল" এবং বৈষম্যমূলক ছিল এবং এটি জম্মু ও কাশ্মীরের বিকাশকে বাধা দিয়েছে।

[৭] তারপরেই নিরাপত্তা ও অশান্তি এড়ানোর যুক্তিতে তখন থেকেই সেখানে ইন্টারনেট ও মোবাইল পরিষেবা সহ নানা নানা নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়। আটক করা হয় রাজনৈতিক নেতাদের।

 

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়