লাইজুল ইসলাম : [২] কারওয়ান বাজারের রাইস এজেন্সির মালিকরা বলছেন, গেল বছরের জুন, জুলাই ও আগস্টে মিনিকেট চালের দাম ছিলো কেজি প্রতি ৪২-৪৪ টাকা। যা চলতি মাসে ৫২-৫৫ ও ৫৬ টাকা । আটাশ বিক্রি হতো ৩৩-৩৫ টাকা। চলতি বছরে ৪৩-৪৭ টাকা। পাইজাম ৩৬-৩৮ বিক্রি হলেও, চলতি বছরে বিক্রি হচ্ছে ৪৪-৪৫ টাকা। গুটি স্বর্ণা বিক্রি হয়েছে ৩৫ টাকা। বিক্রি হচ্ছে ৪২ টাকা।
[৩] পাইকারী চাল ব্যবসায়ীরা বলেন, ঈদের আগে মিনিকেট ছিলো ৪৮-৫০, আটাশ ৪০-৪৩, পাইজাম ৪০-৪২ ও গুটি স্বর্ণা ৩৮-৪০ টাকা।
[৪] বিসমিল্লাহ রাইস এজেন্সীর মালিক শহীদউল্লাহ বলেন, ঈদের এক সপ্তাহ আগে চালের দাম বাড়তে থাকে। কয়েকদিনের মধ্যে আরও বাড়তে পারে। চাঁদপুর রাইস এজেন্সীর মালিক বলেন, চালের দাম বাড়ার পেছনে মিল মালিকদের পাশাপাশি সরকারেরও হাত আছে। জনতা রাইস এজেন্সীর মালিক আবু ওসমান বলেন, বিদেশ থেকে চাল আমদানির ঘোষনা দিলেই মিলগুলোতেই কেজি প্রতি দুই টাকা কমে যাবে।
[৫] বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট ব্রি জানায়, সরকারি গুদামে চালের মজুত আছে ১০ লাখ ৭ হাজার টন। সম্পাদনা : রায়হান রাজীব