শিমুল মাহমুদ : [২] দেশে বেসরকারি হাসপাতাল রয়েছে ১১ হাজার ১৭৮টি। ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টাসহ এ সংখ্যা ১৭ হাজার ২৪৪টি। কাগজপত্র নবায়ণ করা হয়েছে ৫ হাজারটির।
[৩] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হাসপাতাল ও ক্লিনিক শাখার পরিচালক আমিনুল হাসান জানান, ২০১৮ সাল থেকে লাইসেন্স নবায়নের প্রক্রিয়া ডিজিটালাইজড করা হয়েছে। প্রয়োজনীয় কাগজপত্র না থাকায় তারা লাইসেন্স নবায়ন করতে পারে না। ২৩ আগস্টের মধ্যে লাইসেন্স নবায়নের আবেদন করতে হবে। অন্যথায় তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে।
[৪] গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, আমি রেজিস্ট্রেশনের পক্ষের লোক। কিন্তু মেনে চলা যায় না- এমন আইন করা যাবে না। হাসপাতালগুলোতে অভিযান অযৌক্তিক, অনৈতিক ও হয়রানি।
[৫] তিনি বলেন, সরকারের উচিৎ হবে প্রতিটি হাসপাতালের সার্ভিস চার্জ ঠিক করে দেয়া। হাসপাতাল ভেদে ১০ থেকে ১৫ শতাংশেল বেশি সার্ভিস চার্জের পার্থক্য থাকা উচিত নয়। প্রাইভেট হাসপাতাল, ক্লিনিকের কথা হচ্ছে; কিন্তু সরকারি হাসপাতালের কি হবে? সেগুলো কি স্পেশাল?
[৬] ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়ের অধ্যাপক ড. সিদ্দিকুর রহমান খান বলেন, বেসরকারি ক্লিনিক বা হাসপাতালে যুক্ত ব্যক্তিরা সরকারে ওপর চাপ তৈরি করেছেন। এ কারণে তাদের প্রতি মানুষের আস্থার জায়গাটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। দীর্ঘ মেয়াদী প্রভাব পড়বে স্বাস্থ্যসেবায় যুক্তদের ওপর। সম্পাদনা: সিরাজুল ইসলাম